পটিয়ায় ‘বন্দুকযুদ্ধে’ ধর্ষক চাচা নিহত

30

পটিয়ায় র‌্যাবের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন ধর্ষণ মামলার আসামি আরমান (২৪)। গতকাল মঙ্গলবার ভোরে তাকে গ্রেপ্তারে র‌্যাব সদস্যরা অভিযানে যান। এ সময় কুসুমপুরা ইউনিয়নের মেহেরআটি গ্রামে আরমানের সঙ্গে র‌্যাবের গুলি বিনিময় হয়। এক পর্যায়ে আরমান নিহত হন।
পরে ঘটনাস্থলে তল্লাশি চালিয়ে পুলিশ একটি অস্ত্র, সাত রাউন্ড গুলি ও ৯টি গুলির খোসা উদ্ধার করা হয়। আরমান উপজেলার জিরি ইউনিয়নের মালিয়ারা গ্রামের মোহাম্মদ তৈয়বের পুত্র।
পুলিশ জানিয়েছে, জিরির একটি স্কুলের অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রী গত ১৯ জুলাই রাতে চাচা আরমানের হাতে ধর্ষণের শিকার হয়। এ ঘটনায় ছাত্রীর পিতা বাদি হয়ে মামলা করেন। ওই মামলার ১নং আসামি আরমানকে র‌্যাব-৭ মঙ্গলবার ভোরে গ্রেপ্তার করতে অভিযান চালায়। এ সময় আরমান র‌্যাবকে লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে। আত্মরক্ষায় র‌্যাবও পাল্টা গুলি চালায়। এতে ধর্ষক আরমান গুলিবিদ্ধ ও নিহত হন। পরে সেখান থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করা হয়।
পটিয়া থানার ওসি বোরহান উদ্দিন জানিয়েছেন, স্কুলছাত্রী ধর্ষণের পর থানায় মামলা হয়। র‌্যাব ধর্ষক আরমানকে গ্রেপ্তার করতে গেলে সে র‌্যাবকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এক পর্যায়ে র‌্যাবও পাল্টা গুলি চালায়। এতে ক্রসফায়ারে আরমান মারা যায়। তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।