৭ মার্চের ভাষণেই বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন

54

আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য, সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি বলেছেন, ৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ মুক্তিযোদ্ধাদের হাসিমুখে জীবন দিতে উদ্বুদ্ধ করত। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ শুধু বাঙালি জাতি নয়, পৃথিবীর মুক্তিকামী মানুষের কাছে অনন্য উদাহরণ। ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণেই প্রকারান্তরে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। ৭ মার্চের ভাষণের পর থেকে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর পূর্বক্ষণ পর্যন্ত মূলত: বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে দেশ পরিচালিত হয়েছিল। বিশ্ব মানচিত্রে যতদিন বাংলাদেশ টিকে থাকবে ততদিন বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ বাঙালি জাতিকে প্রেরণ যোগাবে।
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে গতকাল উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
সংগঠনের সভাপতি ও চট্টগ্রাম জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এমএ সালামের সভাপতিত্বে ও পৌর মেয়র দেবাশীষ পালিতের সঞ্চালনায় সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক শেখ মো. আতাউর রহমান। আলোচনায় উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের মধ্যে অংশ নেন অধ্যাপক মো. মঈনুদ্দিন, মো. আবুল কালাম আজাদ, এটিএম পেয়ারুল ইসলাম, নুরুল আনোয়ার চৌধুরী বাহার, স্বজন কুমার তালুকদার, মোহাম্মদ আলী শাহ, মহিউদ্দিন বাবলু, মহিউদ্দিন রাশেদ, জাফর আহমেদ, ফোরকান উদ্দিন আহমেদ, এড. এমএ নাসের চৌধুরী, ফটিকছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক নাজিম উদ্দিন মুহুরী, মো. সেলিম উদ্দিন, উত্তর জেলা যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক এসএম রাশেদুল আলম, উত্তর জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদিকা এড. বাসন্তী প্রভা পালিত, কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা নাজিম উদ্দিন তালুকদার, রাশেদ খান মেনন, শেখ ফরিদ চৌধুরী, সাদাত আনোয়ার সাদী, উত্তর জেলা ছাত্রলীগ সাবেক সভাপতি বখতেয়ার সাইদ ইরান, বর্তমান সভাপতি তানভির হোসেন তপু, সাধারণ সম্পাদক মো. রেজাউল করিম প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে এমএ সালাম বলেন, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ এযাবতকালের পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ভাষণ। তাঁর ভাষণের রেশ ধরেই এদেশের মুক্তিকামী জনতা মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন।
মহানগর আওয়ামী লীগ :
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণে ছিলো জাতীয় মুক্তির নির্দেশনা। এ নির্দেশনায় খুঁজে পাই গণমানুষের ৫টি মৌলিক অধিকার- অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসা। এ নির্দেশনা পালন ও ধারণ করতে পারলে আমরা এ জাতিকে মুক্তির ঠিকানায় পৌঁছে দিতে পারবো।
তিনি গতকাল বিকেলে থিয়েটার ইনস্টিটিউট প্রাঙ্গণে মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে আলোচনা সভায় এ একথা বলেন।
তিনি বলেন, আমরা মুখে অনেক কথা বলি, তবে তা কতটুকু বাস্তবায়ন করি, তা অনুধাবন করি না। একটা বিষয় সকলের জন্য বিবেচ্য- ব্যক্তিস্বার্থ নয়, দল ও রাষ্ট্রের মঙ্গল। তাই জননেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত মেনে চসিক নির্বাচনে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে রেজাউল করিম চৌধুরীকে মনোনয়ন দিয়েছেন। আমাদের লক্ষ্য একটাই মহানগরে আমরা সকলে ঐক্যবদ্ধভাবে জননেত্রী শেখ হাসিনার নৌকার প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরীকে বিজয়ী করতে কাজ করব। অবশ্যই এতে আমরা দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। মনে রাখতে হবে সাংগঠনিক সিদ্ধান্তের বাইরে যারা অবস্থান নেবেন, তাদের বিরুদ্ধে দলের শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
তিনি জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য সর্বস্তরের দলীয় নেতাকমীদের প্রতি আহব্বান জানান।
সভাপতির বক্তব্যে মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, আমাদের মধ্যে ছোট-খাটো মত ভিন্নতা থাকতে পারে, তবে বিভ্রান্তি নয় এবং আদর্শ বিচ্যুতি নয়, ঐক্যই আমাদের শক্তি।
মহানগর আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শফিকুল ইসলাম ফারুকের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন সহ সভাপতি নঈম উদ্দিন চৌধুরী, খোরশেদ আলম সুজন।
উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এড. সুনীল কুমার সরকার, এড. ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, সহ সভাপতি ও সিডিএ চেয়ারম্যান জহিরুল আলম দোভাষ, সহ সভাপতি আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু, উপদেষ্টা শফর আলী, শেখ মোহাম্মদ ইছহাক, সাংগঠনিক সম্পাদক নোমান আল মাহমুদ, শফিক আদনান, সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য এড. শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, চন্দন ধর, মশিউর রহমান চৌধুরী, জহুর আহমেদ, জালাল উদ্দিন ইকবাল, দেবাশীষ গুহ বুলবুল, দিদারুল আলম চৌধুরী, আবদুল আহাদ, আবু তাহের, নির্বাহী সদস্য এমএ জাফর, মো. আবুল মনসুর, সৈয়দ আমিনুল হক, ইঞ্জিনিয়ার বিজয় কিষাণ চৌধুরী, শেখ শহীদুল আনোয়ার, রোটারিয়ান মো. ইলিয়াছ, বেলাল আহমদ, থানা আওয়ামী লীগের ছিদ্দিক আলম, মো. ইলিয়াছ, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের আবদুল হান্নান, ইসকান্দর মিয়া, সলিমউল্লাহ বাচ্চু, ফয়েজ উল্লাহ বাহাদুর, নুরুল আজিম নুরু, গিয়াস উদ্দিন জুয়েল, আসিফ খান, হাবিবুর রহমান চৌধুরী প্রমুখ।
৭ মার্চের সারাদিনব্যাপী বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ মাইকযোগে সম্প্রচার, সকালে দারুল ফজল মার্কেটস্থ দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হয়।
দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ :
দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চট্টগ্রাম ৮ আসনের সংসদ সদস্য মোছলেম উদ্দিন আহমদ বলেছেন, ১৯ মিনিটের সেই অলিখিত জাতিকে দিক-নির্দেশনা মূলক ভাষণটির মধ্যদিয়ে পুরো জাতি স্বাধীনতার মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়েছিল। নিরস্ত্র বাঙালিরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে শোষণ অত্যাচারের বিরুদ্ধে তথা স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। আজ বাংলাদশ, বাঙালি ও বঙ্গবন্ধু বিশ্বসমাজে অনেক মর্যাদাবান। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ধারাবাহিক আন্দোলন ও লাখো শহীদের জীবনদানে অর্জিত এ বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ কোন অপশক্তির কাছে মাথা নত করবে না। ইতিহাসের সঠিক বিচারে বঙ্গবন্ধু প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছেন। দ্বি-জাতিতত্ত্বের প্রেত্মাতারা এখনো পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে মরিয়া। বঙ্গবন্ধুকে হৃদয়ে সঠিকভাবে ধারণ ও সেই উৎসারিত শক্তি থেকে স্বাধীনতা বিরোধী প্রতিক্রিয়াশীল চক্রকে রুখে দেওয়া সম্ভব।
গতকাল ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্য তিনি এসব কথা বলেন।
সংগঠনের আন্দকিল্লাস্থ কার্যালয়ে বিকেল ৪ টায় অনুষ্ঠিত সভায় দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান বলেন, ঐতিহাসিক ৭ মার্চের সেই ভাষণের আবেদন আজো ফুরিয়ে যায়নি। মিথ্যাচার ষড়যন্ত্র বৈষম্য ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে তা অফুরন্ত প্রেরণা হয়ে রইবে। শেখ হাসিনার প্রশ্নাতীত দেশপ্রেম ও সততার কারণে আশাতীত অর্জনকে জাতীয়স্বার্থে টিকিয়ে রাখতে হবে। এজন্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নিঃশর্ত ঐক্য বজায় রাখতে সবাইকে আহব্বান জানাই।
সভায় বক্তব্য রাখেন দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি আবুল কালাম চৌধুরী, আইন সম্পাদক এড. মির্জা কছির উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক এড. জহির উদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক প্রদীপ দাশ, শ্রম সম্পাদক খোরশেদ আলম, দপ্তর সম্পাদক আবু জাফর, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক বোরহান উদ্দিন এমরান, প্রচার সম্পাদক নুরুল আবছার চৌধুরী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আবদুল কাদের সুজন, ধর্ম সম্পাদক আবদুল হান্নান চৌধুরী মঞ্জু, স্বাস্থ্য সম্পাদক ডা. তিমির বরণ চৌধুরী, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক এড. কামরুন নাহার, উপ দপ্তর সম্পাদক বিজয় কুমার বড়ুয়া, চন্দনাইশ পৌরসভা মেয়র মাহবুবুল আলম খোকা, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য চেয়ারম্যান নাছির আহমদ, দেবব্রত দাশ, চেয়ারম্যান ওমর ফারুক, বিজন চক্রবর্ত্তী, এ কে আজাদ, লোহাগাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন হিরু, দক্ষিণ জেলা যুবলীগ সভাপতি আ ম ম টিপু সুলতান চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক পার্থ সারথী চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি ও সাতকানিয়া পৌর মেয়র মোহাম্মদ জোবায়ের, আওয়ামী লীগ নেতা নাছির উদ্দিন, দক্ষিণ জেলা কৃষকলীগ সভাপতি আতিকুর রহমান চৌধুরী, যুবলীগ নেতা এমএ রহিম, দক্ষিণ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী খালেদা আক্তার, কৃষ্ণা রানী দাশ, জীবন আরা বেগম, জগদা চৌধুরী সুপ্রিয়া, কামরুন্নাহার, নিলুফার জাহান বেবী, আয়েশা সিদ্দিকা রুমী, ফারহানা আক্তার, মুন্নি আকতার, সুলতানা জাহিদা কনা, দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি এস এম বোরহান উদ্দিন প্রমুখ।
চট্টগ্রাম-১১ আসন :
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে এমএ লতিফ এমপি’র উদ্যোগে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস চত্বরে সকাল ১১ টায় চট্টগ্রাম-১১ আসনের আওয়ামী লীগ, শ্রমিকলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে এমএ লতিফ এমপি বলেন, ৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণই ছিল বাঙালি জাতির মুক্তির মূলমন্ত্র। আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাওয়া বঙ্গবন্ধুর এ ভাষণে সমগ্র জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন করেছে।
তিনি দুঃখ করে বলেন, মুক্তিযুদ্ধে যে পরিমাণ মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন, সে তুলনায় চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীর শাস্তি হয়নি। তারা এখনও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। এসব ষড়যন্ত্রকারী, স্বাধীনতাবিরোধী ও রাজাকারদের গাড়িতে দেশের পতাকা তুলে দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করেছে বিএনপি সরকার।
এমএ লতিফ এমপি চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমসহ দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় রাজাকারদের অনুসারীদের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট সকলকে সজাগ থাকার আহবান জানান।
আলোচনা সভায় অতিথি ছিলেন নগর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মাহবুবুল হক মিয়া। এতে বক্তারা সিটি নির্বাচনে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী মো. রেজাউল করিম ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের বিজয়ী করতে সবার প্রতি আহব্বান জানান।
চট্টগ্রাম বন্দর সিবিএ ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নায়েবুল ইসলাম ফটিকের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন ৪১ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি ও কাউন্সিলর ছালেহ আহম্মেদ চৌধুরী, ৩৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ও সাবেক কাউন্সিলর সাইফুল আলম চৌধুরী, ৩৭ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হোসেন মুরাদ, ৪০ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল বারেক, ৩৮ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর গোলাম মোহাম্মদ চৌধুরী, ৩৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর জিয়াউল হক সুমন ও সাবেক কাউন্সিল মো. আসলাম, ৩৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. হাসান মুরাদ, ৩৯ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. শফিউল আলম, ৪০ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন, যুবলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য দেবাশীষ পাল দেবু, বন্দর সিবিএ কার্যকরী সভাপতি মো. আজিম, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদক মেজবাহ উদ্দিন মোরশেদ, সদস্য আবু নাসের জুয়েল, স্বাধীনতা নারী শক্তি’র পরিচালক অধ্যাপিকা বিবি মরিয়ম, নগর ছাত্রলীগ সহ-সভাপতি ইমতিয়াজ বাবলা প্রমুখ।
উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা মো. আলী, ওমর ফারুক, আব্দুস শুক্কুর, ইমতিয়াজ মেম্বার, মো. ফারুক, মো. ইকবাল, আব্দুল মান্নান চৌধুরী, মো. রিফাত আলম, মো. আক্তারুজ্জামান ও যুবলীগ নেতা মো. রানাসহ নগর ও চট্টগ্রাম-১১ আসনের আওয়ামী লীগ, সহযোগী সংগঠনসমূহের নেতাকর্মীরা।