সাতকানিয়া ফকির মাওলানার ওরশ

63

হযরত শাহ ফকির মাওলানা ছিলেন আধ্যাত্নিক জগতের অন্যতম অলি,তিনি দিল্লীর জামে মসজিদে ইমামতি কালে তাকে যে জায়নমাজে বসে তার পীর তাকে খেলাফত প্রদান করেন সে জায়নমাজকে জাহাজ বানিয়ে সাগরপথে মক্কা মদিনা শরীফ জেয়ারত করে একই পথে দিল্লীতে প্রত্যাবর্তন করেন।তার মাজার জেয়ারত করতে এসে যে কেউ তার ওছিলা ধরে দোয়া করলেই তার মনের বাসনা পুর্ণ হওয়ার অনেক নজির রয়েছে। সুতরাং তার জীবনের আদর্শ ধারণকরে শিরকমুক্ত পরিবেশে নবীজির ভালবাসা অন্তরে ধারণ করে সত্যিকার মুমিন বান্দা হতে পারলেই ইহকালে যেমন শান্তি দেতমনি পরকালে মিলবে নাজাত। সাতকানিয়া মাদার্শা হযরত শাহ ফকির মাওলানা(রঃ)এর ২দিন ব্যাপি ৫ও ৬ জানুয়ারী ৮৮তম ওরশ শরীফ মাহফিলে বক্তারা এ কথা বলেন। মাহফিলে সভাপতিত্ব করেন দরবারের পীর শাহ মাওলানা মুহাম্মদ নজরুল ইছলাম, প্রধান মেহমান ছিলেন শুকছড়ি খালেকিয়া ফাজিল মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ শাহ মাওলানা অহিদ আহমদ,প্রধান ওয়ায়েজ ছিলেন,ইংল্যান্ড দরবারে ফারুকীর খলিফা আলহাজ মাওলানা মুহাম্মদ মুজহেরুল কাদের ফারুকী,অধ্যক্ষ সালাহউদ্দিন ইঊছুফি ও মুরশেদুল আলমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত মাহফিলে বিশেষ অতিথি ছিলেন বরিশাল শর্ষিনা দরবারের খলিফা মাওলানা মুছা আমানী,মির্জাখিল দরবারের শাহজাদা তানভীর রহমান,ব্যাংকার বুলবুল ছরোয়ার,অধ্যাপক জয়নাুল আবেদীন,কবির আহমদ সওদাগর,আবু মুহাম্মদ মুছা,মুহাম্মদ জাকেরিয়া, আবুল মনছুর,আনোয়ার ইব্রাহিম। তকরির করেন,হাফেজ মাওলানা মুজিবুল হক,মাওলানা জকরিয়া হাবিবী, মাওলানা আমিনুল ইছলাম, শাহজাদা ছাইফুল ইছলাম, আমান গণিও মুস্তফিজুর রহমান কাদেরী। খবর বিজ্ঞপ্তির