সাকিবকে নিষেধাজ্ঞায় ফেলা সেই জুয়াড়িও অবশেষে নিষিদ্ধ

23

সাকিব আল হাসানকে হোয়াটসঅ্যাপে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব দেওয়া সেই দীপক আগারওয়ালকে মনে আছে? এই ভারতীয় জুয়াড়ির কাছ থেকেই ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পাওয়ার পর তথ্য গোপন করেছিলেন সাকিব। যার ফলে দুই বছরের (এক বছর স্থগিত) জন্য নিষিদ্ধ হন দেশসেরা অলরাউন্ডার। এবার সেই সেই জুয়াড়িকেই ভিন্ন কারণে সবধরনের ক্রিকেট কর্মকাÐ থেকে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করল আইসিসি।
বুধবার আইসিসি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। টি-টেন লিগে আইসিসির দুর্নীতি বিরোধী ধারা ভঙ্গের জন্য সিন্ধি ফ্র্যাঞ্চাইজির কর্ণধার ও আইসিসির কালো তালিকাভূক্ত আগারওয়ালকে ৬ মাসের স্থগিত নিষেধাজ্ঞাসহ দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
২০১৮ সালে টি-টেন লিগের ফ্র্যাঞ্চাইজি সিন্ধ’র বিরুদ্ধে নিয়ম ভাঙার অভিযোগ আনা হয়েছিল। ওই ফ্র্যাঞ্চাইজির মালিক আগারওয়াল। কিন্তু সে সময় ফাঞ্চাইজি মালিক হওয়ার সুবিধা নিয়ে অভিযোগের তদন্তে গড়মিল করেন তিনি। এমনকি তদন্তের প্রমাণও নষ্ট করেন। এরপর আইসিসি’র দুর্নীতি দমন অনুচ্ছেদের ২.৪.৭ ধারা মোতাবেক আগারওয়ালের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়।
এই ধারায় বলা আছে, তদন্তের প্রমাণ নষ্ট করা, বিলম্ব করা ও লুকানো দুর্নীতির মধ্যেই পড়ে। সেজন্যই তাকে শাস্তি দেয়া হয়েছে।
সাকিব আল হাসানকে হোয়াটসঅ্যাপে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব দেওয়া সেই দীপক আগারওয়ালকে মনে আছে? এই ভারতীয় জুয়াড়ির কাছ থেকেই ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পাওয়ার পর তথ্য গোপন করেছিলেন সাকিব। যার ফলে দুই বছরের (এক বছর স্থগিত) জন্য নিষিদ্ধ হন দেশসেরা অলরাউন্ডার। এবার সেই সেই জুয়াড়িকেই ভিন্ন কারণে সবধরনের ক্রিকেট কর্মকাÐ থেকে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করল আইসিসি।
বুধবার আইসিসি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। টি-টেন লিগে আইসিসির দুর্নীতি বিরোধী ধারা ভঙ্গের জন্য সিন্ধি ফ্র্যাঞ্চাইজির কর্ণধার ও আইসিসির কালো তালিকাভূক্ত আগারওয়ালকে ৬ মাসের স্থগিত নিষেধাজ্ঞাসহ দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
২০১৮ সালে টি-টেন লিগের ফ্র্যাঞ্চাইজি সিন্ধ’র বিরুদ্ধে নিয়ম ভাঙার অভিযোগ আনা হয়েছিল। ওই ফ্র্যাঞ্চাইজির মালিক আগারওয়াল। কিন্তু সে সময় ফাঞ্চাইজি মালিক হওয়ার সুবিধা নিয়ে অভিযোগের তদন্তে গড়মিল করেন তিনি। এমনকি তদন্তের প্রমাণও নষ্ট করেন। এরপর আইসিসি’র দুর্নীতি দমন অনুচ্ছেদের ২.৪.৭ ধারা মোতাবেক আগারওয়ালের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়।
এই ধারায় বলা আছে, তদন্তের প্রমাণ নষ্ট করা, বিলম্ব করা ও লুকানো দুর্নীতির মধ্যেই পড়ে। সেজন্যই তাকে শাস্তি দেয়া হয়েছে।