সভ্যতার উন্নয়নে মায়েদের অবদান অনস্বীকার্য

50

গীতাঞ্জলি মাতৃ সম্মিলনী (গীমাস) আয়োজিত বিশ্ব মা দিবস উপলক্ষে মা সম্মাননা ও আলোচনা সভা গত ১২ মে রবিবার বিকালে নগরীর নন্দনকাননস্থ ফুলকি’র এ.কে খান মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। গীমাস সভাপতি নিরুপমা দেবনাথের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আশীর্বাদক ছিলেন সমাজহিতৈষী অ্যাড. তপন কান্তি দাশ। প্রধান অতিথি ছিলেন মানবাধিকার সংগঠক সজল বরণ সেন। উদ্বোধক ছিলেন শিক্ষাবিদ অধ্যক্ষ বিজয় ল²ী দেবী। মঙ্গলপ্রদীপ প্রজ্বালন করেন শিল্পপতি স্বপ্না চক্রবর্তী। বিশেষ অতিথি ছিলেন অ্যাড. শুভাশীষ শর্মা, অধ্যাপক শিপুল কুমার দে, মানবতার ডাক সংগঠনের সভাপতি লায়ন গৌতম কান্তি চন্দ, সংগঠক ঝুন্টু নাথ শিশির। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক শিল্পী আচার্য্য। অনুষ্ঠানে ১২ জন আলোকিত নারীকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। তাঁরা হলেন- গীতা রাণী সেন (মরণোত্তর), মিল্কি রাণী দাশ, ল²ী ধর, টুন্টু রাণী বিশ্বাস, খুকী রাণী নাথ, ডলি রাণী দত্ত, মেরী ভট্টাচার্য্য, রিন্টু আচার্য্য, শান্তি বালা দেবী, ল²ী রানী সিকদার, কৃতিমুখ বৃন্তা চৌধুরী ও তন্বী দাশ। এছাড়াও দুঃস্থদের মাঝে শাড়ি ও প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইল চেয়ার ও সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়। বেলুন ও শ্বেত পায়রা উড়িয়ে উদ্বোধনের পর শুরুতে গীতাপাঠ করেন পূজা সুশীল। নৃত্য পরিবেশন করেন রীতা চৌধুরী, রাজেশ চক্রবর্তী, রাজশ্রী কানুনগো ও সঙ্গীত পরিবেশন করেন রূপা বিশ্বাস, শিউলী শীল, অর্চিতা আচার্য্য ত্রয়ী, অর্পা দে, নিঝুম দাশ, অভিষেক আইচ, কথাকলি নাথ, সানি ধর প্রমুখ। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, মা বা নারী জাতি সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ। সমাজ ও সভ্যতার উন্নয়নে মা ও নারী জাতির অবদান অনস্বীকার্য। দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে নারীদের জন্য পুরুষদেরকে সহায়ক হয়ে পাশে থাকতে হবে। কোন মা-বাবার ঠাঁই যাতে বৃদ্ধাশ্রমে না হয়। বিজ্ঞপ্তি