রোজার আগে ঊর্ধ্বমুখী দাম বাজার মনিটরিংয়ের দাবি

40

রোজার আগেই ঊর্ধ্বমুখী ভাব রয়েছে মাছ, সবজিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের বাজারে। কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে দামও। আর সাধারণ ক্রেতারা কর্তৃপক্ষের কাছে নিয়মিত বাজার মনিটরিংয়ের দাবি করেছেন। গতকাল শুক্রবার নগরের কাজীর দেউড়ী, চকবাজার কাঁচাবাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। মাছ, সবজির দাম তুলনামূলক কম রয়েছে চকবাজার কাঁচাবাজারে।
কাজীর দেউড়ী বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ১০০ টাকা, রুই মাছ ৪০০ টাকা, কাতাল ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা, চিংড়ি ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকা, রুপচাঁদা মাছ ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা, নাইলেটিকা ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা। ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা, দেশি মুরগি ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা।
প্রতি কেজি বরবটি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৮০ টাকায়, পটল ৫০ থেকে ৬০ টাকা, করলা ৬০ টাকায়, ঢেঁড়স বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি, বেগুন ৩০ থেকে ৪০ টাকা কেজি, কাঁচা মরিচ ৮০ টাকায়। খবর বাংলানিউজের
এদিকে চকবাজার কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি রুই মাছ ২৮০ টাকা থেকে ৩৫০ টাকা, কাতাল ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, চিংড়ি ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা, রুপচাঁদা মাছ ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা, নাইলেটিকা ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা। ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা, দেশি মুরগি ৩৮০ থেকে ৪২০ টাকা।
চকবাজার কাঁচাবাজারে বিক্রেতা আবদুর রহমান বলেন, মাছ ও সবজির দাম কিছুদিন আগে বাড়লেও এখন স্থিতিশীল রয়েছে। পাইকারি বাজারে কিছু কিছু সবজির দাম প্রতি কেজিতে ২-৫ টাকা বেড়েছে। এ কারণে হয়তো বাজারে দাম বাড়তে পারে।
কাজীর দেউড়ী বাজারে আসা ক্রেতা নুরুল হুদা বলেন, দাম কিছুটা বাড়ছে। রমজানের আগে হয়তো আরও বেড়ে যাবে। কর্তৃপক্ষের উচিত বাজার মনিটরিং করা।