ভ্যাকসিন তৈরির জন্য ফের মার্কিন সরকারের বরাদ্দ পেলো মডার্না

24

করোনাভাইরাসের সম্ভাব্য ভ্যাকসিন তৈরির কাজে খরচের জন্য মার্কিন ওষুধ প্রস্তুতকারী কোম্পানি মডার্নাকে আরও ৪৭ কোটি ২০ লাখ ডলার অর্থ সহায়তা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র সরকার। বায়োমেডিক্যাল এডভান্সড রিসার্স এন্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (বিএআরডিএ) এ বরাদ্দ দিয়েছে। এর মধ্য দিয়ে মডার্নাকে বিএআরডিএ-এর দেওয়া মোট সহায়তার পরিমাণ দাঁড়ালো ৯৫ কোটি ৫০ লাখ ডলার। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসের অনুমোদিত কোনও টিকা আবিষ্কার হয়নি। বিশ্বের বিভিন্ন কোম্পানি ও প্রতিষ্ঠান টিকা আবিষ্কারের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তালিকায় এ ধরনের ৭৬টি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে এগিয়ে রয়েছে অক্সফোর্ড ও মডার্নার তৈরি টিকা। সিনথেটিক ম্যাসেঞ্জার আরএনএ ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে মডার্নার টিকাটি। মানুষের শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে জাগিয়ে দিয়ে অ্যান্টিবডি তৈরি করাই এর লক্ষ্য। এই টিকা তৈরিতে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে ওষুধ কোম্পানিটি।
এপ্রিলে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল এজেন্সি বিএআরডিএ-এর কাছ থেকে ৪৮ কোটি ৩০ লাখ ডলার সহায়তা পেয়েছিল মডার্না। তখন এ পরীক্ষামূলক এ ভ্যাকসিনটির প্রথম পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চলছিলো। এবারও দ্বিতীয় ধাপে আবারও সহায়তা দিলো বিএআরডিএ।
মডার্না জানিয়েছে, এ অর্থ পরবর্তী ধাপের ক্লিনিক্যাল পরীক্ষার কাজে ব্যবহার করা হবে। এক বিবৃতিতে কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্টিফেন ব্যানচেল বলেন, ‘প্রথম ধাপের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আমরা আশা করছি, কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবিলায় এবং ভবিষ্যত প্রকোপ ঠেকাতে আমাদের এ এমআরএনএ ভ্যাকসিন সহায়ক হবে।’
মডার্নার টিকাটি পরীক্ষামূলকভাবে গত মার্চে মানুষের শরীরে প্রথম প্রবেশ করানো হয়। প্রথম পর্যায়ের এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের শরীরে টিকার দু’টি ডোজ দেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে আটজনের দেহে তৈরি হওয়া অ্যান্টিবডি পরীক্ষা করে মডার্না জানিয়েছে, প্রাথমিক ফল ইতিবাচক। যে আট স্বেচ্ছাসেবীর শরীরে টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করা হয়েছে তাদের শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে এবং সেগুলো ল্যাবে পরীক্ষা করে দেখা গেছে তা ভাইরাসের বংশবিস্তার ঠৈকিয়ে দিতে সক্ষম। ওই আটজনের প্রত্যেকের শরীরেই করোনাভাইরাসের ‘নিউট্রালাইজিং অ্যান্টিবডি’ এমন মাত্রায় তৈরি হয়েছে, যা এই ভাইরাস আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হওয়া ব্যক্তিদের দেহে তৈরি হওয়া অ্যান্টিবডির সমান বা তার চেয়ে বেশি। নিউট্রালাইজিং অ্যান্ডিবডিগুলো ভাইরাসকে ঠেকিয়ে দেয়, তার মানবদেহে আক্রমণের ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়।করোনাভাইরাসের সম্ভাব্য ভ্যাকসিন তৈরির কাজে খরচের জন্য মার্কিন ওষুধ প্রস্তুতকারী কোম্পানি মডার্নাকে আরও ৪৭ কোটি ২০ লাখ ডলার অর্থ সহায়তা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র সরকার। বায়োমেডিক্যাল এডভান্সড রিসার্স এন্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (বিএআরডিএ) এ বরাদ্দ দিয়েছে। এর মধ্য দিয়ে মডার্নাকে বিএআরডিএ-এর দেওয়া মোট সহায়তার পরিমাণ দাঁড়ালো ৯৫ কোটি ৫০ লাখ ডলার। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসের অনুমোদিত কোনও টিকা আবিষ্কার হয়নি। বিশ্বের বিভিন্ন কোম্পানি ও প্রতিষ্ঠান টিকা আবিষ্কারের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তালিকায় এ ধরনের ৭৬টি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে এগিয়ে রয়েছে অক্সফোর্ড ও মডার্নার তৈরি টিকা। সিনথেটিক ম্যাসেঞ্জার আরএনএ ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে মডার্নার টিকাটি। মানুষের শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে জাগিয়ে দিয়ে অ্যান্টিবডি তৈরি করাই এর লক্ষ্য। এই টিকা তৈরিতে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে ওষুধ কোম্পানিটি।
এপ্রিলে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল এজেন্সি বিএআরডিএ-এর কাছ থেকে ৪৮ কোটি ৩০ লাখ ডলার সহায়তা পেয়েছিল মডার্না। তখন এ পরীক্ষামূলক এ ভ্যাকসিনটির প্রথম পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চলছিলো। এবারও দ্বিতীয় ধাপে আবারও সহায়তা দিলো বিএআরডিএ।
মডার্না জানিয়েছে, এ অর্থ পরবর্তী ধাপের ক্লিনিক্যাল পরীক্ষার কাজে ব্যবহার করা হবে। এক বিবৃতিতে কোম্পানিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্টিফেন ব্যানচেল বলেন, ‘প্রথম ধাপের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আমরা আশা করছি, কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবিলায় এবং ভবিষ্যত প্রকোপ ঠেকাতে আমাদের এ এমআরএনএ ভ্যাকসিন সহায়ক হবে।’
মডার্নার টিকাটি পরীক্ষামূলকভাবে গত মার্চে মানুষের শরীরে প্রথম প্রবেশ করানো হয়। প্রথম পর্যায়ের এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের শরীরে টিকার দু’টি ডোজ দেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে আটজনের দেহে তৈরি হওয়া অ্যান্টিবডি পরীক্ষা করে মডার্না জানিয়েছে, প্রাথমিক ফল ইতিবাচক। যে আট স্বেচ্ছাসেবীর শরীরে টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করা হয়েছে তাদের শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে এবং সেগুলো ল্যাবে পরীক্ষা করে দেখা গেছে তা ভাইরাসের বংশবিস্তার ঠৈকিয়ে দিতে সক্ষম। ওই আটজনের প্রত্যেকের শরীরেই করোনাভাইরাসের ‘নিউট্রালাইজিং অ্যান্টিবডি’ এমন মাত্রায় তৈরি হয়েছে, যা এই ভাইরাস আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হওয়া ব্যক্তিদের দেহে তৈরি হওয়া অ্যান্টিবডির সমান বা তার চেয়ে বেশি। নিউট্রালাইজিং অ্যান্ডিবডিগুলো ভাইরাসকে ঠেকিয়ে দেয়, তার মানবদেহে আক্রমণের ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়।