বুর্জ খলিফা সাইজের গ্রহাণু পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে

81

২০০০ ছড৭ নামের গ্রহাণুটি ঘণ্টায় ২৩,১০০ কিমি গতিবেগে নীল গ্রহের পাশ দিয়ে ছুটে যাবে বলে জানিয়েছে নাসা। স্পেস এক্স এবং টেসলা সংস্থার সিইও এলন মাস্ক টুইটারে জানান, বর্তমানে ‘খুনে’ গ্রহাণুদের ঠেকাতে পৃথিবীর হাতে কোনও অস্ত্র নেই।
অপেক্ষা আর মাত্র কয়েক দিনের। আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর পৃথিবী ঘেঁষে তীব্র গতিতে উড়ে যাবে এক বিশালগ্রহাণু, পূর্বাভাস করেছে নাসা। গ্রহাণুটি চওড়ায় ২৯০ থেকে ৬৫০ মিটার এবং উচ্চতায় প্রায় ৮২৮ মিটার, অর্থাৎ তার আকৃতির সঙ্গে মিল রয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম অট্টালিকা বুর্জ খলিফার।
২০০০ ছড৭ নামের গ্রহাণুটি ঘণ্টায় ২৩,১০০ কিমি গতিবেগে নীল গ্রহের পাশ দিয়ে ছুটে যাবে বলে জানিয়েছে নাসার সেন্টার ফর নিয়ার আর্থ অবজেক্ট স্টাডিজ বা সিএনএওএস। তবে ক্যালিফোর্নিয়ার প্যাসাডেনার এই সংস্থা জানিয়েছে, বিশাল আকৃতির গ্রহাণুটি পৃথিবী থেকে ৫৩ লক্ষ কিমি দূর দিয়ে উড়ে যাবে বলে বিপদের আশঙ্কা নেই।
পৃথিবীর মতোই ২০০০ ছড৭ সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে এবং মাঝেমাঝেই তার কক্ষপথকে অতিক্রম করে। এর আগে ২০০০ সালের ১ সেপ্টেম্বর গ্রহাণুটি পৃথিবীর কক্ষপথের কাছাকাছি এসেছিল বলে জানিয়েছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এর পর ২০৩৮ সালের ১৯ অক্টোবর তাকে ফের এই গ্রহের কক্ষপথ অতিক্রম করতে দেখা যাবে।
গত সপ্তাহে স্পেস এক্স এবং টেসলা সংস্থার সিইও এলন মাস্ক টুইটারে জানান, বর্তমানে ‘খুনে’ গ্রহাণুদের ঠেকাতে পৃথিবীর হাতে কোনও অস্ত্র নেই। এই কারণে ২০২৯ সালে পৃথিবীর বুকে আঁচড় কাটতে আসা গ্রহাণু অ্যাপোফিসকে রোখার সম্ভাবনা আপাতত নেই বলে জানিয়েছেন মাস্ক।
উল্লেখ্য, অ্যাপোফিস সম্পর্কে এর আগেই সতর্ক করেছেন মহাকাশ বিজ্ঞানী নিল ডিগ্রাস টাইসন। তাঁর দাবি, ২০২৯ সালে পৃথিবীতে আছড়ে পড়া ওই গ্রহাণু ভয়াবহ সুনামি সৃষ্টি করবে, যার ফলে উত্তর আমেরিকার পশ্চিম উপকূল সম্পূর্ণ মুছে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। ২০০০ ছড৭ নামের গ্রহাণুটি ঘণ্টায় ২৩,১০০ কিমি গতিবেগে নীল গ্রহের পাশ দিয়ে ছুটে যাবে বলে জানিয়েছে নাসা। স্পেস এক্স এবং টেসলা সংস্থার সিইও এলন মাস্ক টুইটারে জানান, বর্তমানে ‘খুনে’ গ্রহাণুদের ঠেকাতে পৃথিবীর হাতে কোনও অস্ত্র নেই।
অপেক্ষা আর মাত্র কয়েক দিনের। আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর পৃথিবী ঘেঁষে তীব্র গতিতে উড়ে যাবে এক বিশালগ্রহাণু, পূর্বাভাস করেছে নাসা। গ্রহাণুটি চওড়ায় ২৯০ থেকে ৬৫০ মিটার এবং উচ্চতায় প্রায় ৮২৮ মিটার, অর্থাৎ তার আকৃতির সঙ্গে মিল রয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম অট্টালিকা বুর্জ খলিফার।
২০০০ ছড৭ নামের গ্রহাণুটি ঘণ্টায় ২৩,১০০ কিমি গতিবেগে নীল গ্রহের পাশ দিয়ে ছুটে যাবে বলে জানিয়েছে নাসার সেন্টার ফর নিয়ার আর্থ অবজেক্ট স্টাডিজ বা সিএনএওএস। তবে ক্যালিফোর্নিয়ার প্যাসাডেনার এই সংস্থা জানিয়েছে, বিশাল আকৃতির গ্রহাণুটি পৃথিবী থেকে ৫৩ লক্ষ কিমি দূর দিয়ে উড়ে যাবে বলে বিপদের আশঙ্কা নেই।
পৃথিবীর মতোই ২০০০ ছড৭ সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে এবং মাঝেমাঝেই তার কক্ষপথকে অতিক্রম করে। এর আগে ২০০০ সালের ১ সেপ্টেম্বর গ্রহাণুটি পৃথিবীর কক্ষপথের কাছাকাছি এসেছিল বলে জানিয়েছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এর পর ২০৩৮ সালের ১৯ অক্টোবর তাকে ফের এই গ্রহের কক্ষপথ অতিক্রম করতে দেখা যাবে।
গত সপ্তাহে স্পেস এক্স এবং টেসলা সংস্থার সিইও এলন মাস্ক টুইটারে জানান, বর্তমানে ‘খুনে’ গ্রহাণুদের ঠেকাতে পৃথিবীর হাতে কোনও অস্ত্র নেই। এই কারণে ২০২৯ সালে পৃথিবীর বুকে আঁচড় কাটতে আসা গ্রহাণু অ্যাপোফিসকে রোখার সম্ভাবনা আপাতত নেই বলে জানিয়েছেন মাস্ক।
উল্লেখ্য, অ্যাপোফিস সম্পর্কে এর আগেই সতর্ক করেছেন মহাকাশ বিজ্ঞানী নিল ডিগ্রাস টাইসন। তাঁর দাবি, ২০২৯ সালে পৃথিবীতে আছড়ে পড়া ওই গ্রহাণু ভয়াবহ সুনামি সৃষ্টি করবে, যার ফলে উত্তর আমেরিকার পশ্চিম উপকূল সম্পূর্ণ মুছে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।