বিয়ের পরের সাবিলা

130

বিয়ের পরে সাবিলা নূর কী করছেন? অভিনয়ে কি ফিরেছেন? খোঁজ নিয়ে জানা গেল, পুরোদস্তুর নাটকের শুটিংয়ে ব্যস্ত তিনি। করছেন টেলিভিশনের অনুষ্ঠানের কাজও। শুক্রবার বিকেলে স্বামী নেহাল সুনন্দকে নিয়ে একটি টেলিভিশনের অনুষ্ঠানের শুটিং করেন তিনি।
প্রেমিক সুনন্দকে ২৫ অক্টোবর বিয়ে করেন সাবিলা। এরপর যাবতীয় আনুষ্ঠানিকতা শেষে মধুচন্দ্রিমার জন্য উড়াল দেন ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। সেখানে ঘোরাঘুরি শেষে ফিরেছেন। মন দিয়েছেন কাজে। বিয়ের আগে ও পরে মাসখানেক সব ধরনের শুটিং থেকে দূরে ছিলেন তিনি।
বালিতে মধুচন্দ্রিমা সেরে নিলেও সাবিলার ইচ্ছা ছিল গ্রিসে যাবেন। কিন্তু ভিসা পেতে দেরি হচ্ছিল এবং স্বামীর অফিসের কাজের ব্যস্ততায় ইন্দোনেশিয়ায় ছোট আকারে মধুচন্দ্রিমার কাজ সেরে নিয়েছেন তিনি। সাবিলা বলেন, ‘সেনজেন ভিসা পেতে অনেকটা সময় লেগে যাচ্ছিল। এদিকে নেহালের ছুটিও শেষ পর্যায়ে। তাই গ্রিসের চিন্তা বাদ দিই। তা ছাড়া গ্রিসে গেলে আশপাশের দেশগুলোও ঘুরে দেখার বিষয় ছিল। অল্প সময়ে যা মোটেও সম্ভব না। ঝুট-ঝামেলা ছাড়া বালিতে মধুচন্দ্রিমা সেরে নিলাম। গ্রিস জমা রেখে দিলাম (হাসি)।’
বিয়ের প্রায় মাসখানেক পরে অভিনয় করলেন তবু তুমি নাটকে। ২৪ ও ২৫ নভেম্বর উত্তরা ও গুলশানের লোকেশনে নাটকটির শুটিং শেষ হয়েছে। প্রীতি দত্তের পরিচালনায় নাটকটিতে সাবিলার বিপরীতে অভিনয় করেছেন ইরফান সাজ্জাদ। কথায় কথায় জানালেন, আরও একটি নাটকের শুটিং শেষ করেছেন। আমরা করব জয় নামের ওই নাটকে তাঁর সহশিল্পী ইরফান সাজ্জাদ ও জোভান।
সাবিলা এখন শ্বশুরবাড়িতে আছেন। অভিনয়ে শ্বশুরবাড়ির সবাই তাঁকে বেশ উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন। সাবিলা বলেন, ‘সবাই খুবই আন্তরিকভাবে আমার কাজকে উৎসাহ দিচ্ছেন। বিয়ের পর প্রথম দিন শুটিংয়ে যাওয়ার সময় শাশুড়ি আমার জন্য টিফিনবক্সে করে খাবার দিয়ে দিয়েছেন। আবার শুটিং থেকে ফিরতে দেরি হওয়ায়, খাবার টেবিলে আমার জন্য অপেক্ষা করেছেন। এসব আমার কাজের শক্তি আরও অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে।’
শ্বশুরবাড়িতে এসে নিজের দায়িত্বও বেড়েছে। সাবিলা বলেন, ‘বিয়ের আগে শুটিংয়ে যাওয়ার আগে কস্টিউম, নাটকের চিত্রনাট্যের বিষয়েও খেয়াল রাখতেন মা। বিয়ের পর তা নিজেকেই করতে হচ্ছে। নিজ দায়িত্বে এসব করছি, বেশ উপভোগও করছি।’বিয়ের পরে সাবিলা নূর কী করছেন? অভিনয়ে কি ফিরেছেন? খোঁজ নিয়ে জানা গেল, পুরোদস্তুর নাটকের শুটিংয়ে ব্যস্ত তিনি। করছেন টেলিভিশনের অনুষ্ঠানের কাজও। শুক্রবার বিকেলে স্বামী নেহাল সুনন্দকে নিয়ে একটি টেলিভিশনের অনুষ্ঠানের শুটিং করেন তিনি।
প্রেমিক সুনন্দকে ২৫ অক্টোবর বিয়ে করেন সাবিলা। এরপর যাবতীয় আনুষ্ঠানিকতা শেষে মধুচন্দ্রিমার জন্য উড়াল দেন ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। সেখানে ঘোরাঘুরি শেষে ফিরেছেন। মন দিয়েছেন কাজে। বিয়ের আগে ও পরে মাসখানেক সব ধরনের শুটিং থেকে দূরে ছিলেন তিনি।
বালিতে মধুচন্দ্রিমা সেরে নিলেও সাবিলার ইচ্ছা ছিল গ্রিসে যাবেন। কিন্তু ভিসা পেতে দেরি হচ্ছিল এবং স্বামীর অফিসের কাজের ব্যস্ততায় ইন্দোনেশিয়ায় ছোট আকারে মধুচন্দ্রিমার কাজ সেরে নিয়েছেন তিনি। সাবিলা বলেন, ‘সেনজেন ভিসা পেতে অনেকটা সময় লেগে যাচ্ছিল। এদিকে নেহালের ছুটিও শেষ পর্যায়ে। তাই গ্রিসের চিন্তা বাদ দিই। তা ছাড়া গ্রিসে গেলে আশপাশের দেশগুলোও ঘুরে দেখার বিষয় ছিল। অল্প সময়ে যা মোটেও সম্ভব না। ঝুট-ঝামেলা ছাড়া বালিতে মধুচন্দ্রিমা সেরে নিলাম। গ্রিস জমা রেখে দিলাম (হাসি)।’
বিয়ের প্রায় মাসখানেক পরে অভিনয় করলেন তবু তুমি নাটকে। ২৪ ও ২৫ নভেম্বর উত্তরা ও গুলশানের লোকেশনে নাটকটির শুটিং শেষ হয়েছে। প্রীতি দত্তের পরিচালনায় নাটকটিতে সাবিলার বিপরীতে অভিনয় করেছেন ইরফান সাজ্জাদ। কথায় কথায় জানালেন, আরও একটি নাটকের শুটিং শেষ করেছেন। আমরা করব জয় নামের ওই নাটকে তাঁর সহশিল্পী ইরফান সাজ্জাদ ও জোভান।
সাবিলা এখন শ্বশুরবাড়িতে আছেন। অভিনয়ে শ্বশুরবাড়ির সবাই তাঁকে বেশ উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা দিচ্ছেন। সাবিলা বলেন, ‘সবাই খুবই আন্তরিকভাবে আমার কাজকে উৎসাহ দিচ্ছেন। বিয়ের পর প্রথম দিন শুটিংয়ে যাওয়ার সময় শাশুড়ি আমার জন্য টিফিনবক্সে করে খাবার দিয়ে দিয়েছেন। আবার শুটিং থেকে ফিরতে দেরি হওয়ায়, খাবার টেবিলে আমার জন্য অপেক্ষা করেছেন। এসব আমার কাজের শক্তি আরও অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে।’
শ্বশুরবাড়িতে এসে নিজের দায়িত্বও বেড়েছে। সাবিলা বলেন, ‘বিয়ের আগে শুটিংয়ে যাওয়ার আগে কস্টিউম, নাটকের চিত্রনাট্যের বিষয়েও খেয়াল রাখতেন মা। বিয়ের পর তা নিজেকেই করতে হচ্ছে। নিজ দায়িত্বে এসব করছি, বেশ উপভোগও করছি।’