বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রায় ড. জামাল নজরুলের অবদান অপরিসীম

57

আন্তর্জাতিক খ্যাতিমান ভৌতবিজ্ঞানী, প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ, বুদ্ধিজীবী প্রফেসর ড. জামাল নজরুল ইসলামের ৬ষ্ঠ মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে গতকাল ১৬ মার্চ চট্টগ্রাম ইতিহাস চর্চাকেন্দ্র (সিএইচআরসি)’এ উদ্যোগে নগরীর এক রেস্তোরাঁয় আলোচনা সভা, খতমে কোরআন, ফাতেহা পাঠ, বিশেষ মুনাজাত ও হযরত গরীব উল্লাহ শাহ (রা.) মাজারে জামাল নজরুল ইসলামের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। চট্টগ্রাম ইতিহাস চর্চা কেন্দ্রের সভাপতি সোহেল মো. ফখরুদ-দীনের সভাপতিত্বে এ সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন দুলাল কান্তি বড়ুয়া। এ কে এম আবু ইউসুফের সঞ্চালনায় এতে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রাক্তন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার কবি জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রাবন্ধিক সিদ্দিকুল ইসলাম। আলোচনায় অংশনেন অধ্যক্ষ মোহাম্মদ ইউনুস কুতুবী, অধ্যক্ষ নুরুল আলম, অনুতোষ দত্ত বাবু, অধ্যাপক মাওলানা মোহাম্মদ আনোয়ার, এস.এম ওসমান, মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম চৌধুরী, মুহাম্মদ মহি উদ্দিন, মুহাম্মদ সালাউদ্দিন, এম সিরাজউদ্দোলা, সাইফুদ্দিন, সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, অধ্যাপক দিদারুল আলম প্রমুখ। সভায় বক্তারা বলেছেন, ক্ষণজন্মা এই শিক্ষাবিদ চট্টগ্রাম তথা বাংলাদেশের গৌরব। তিনি বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রায় সমগ্র পৃথিবীতে আলোচিত ছিলেন। বিজ্ঞান বিষয়ক কর্মকান্ডে সমগ্র পৃথিবীতে বাঙালি জাতিকে সম্মানিত করেছেন ড. জামাল নজরুল ইসলাম। শিক্ষা বিস্তারে অসামান্য অবদান রেখেছেন, দেশপ্রেমের অপরিসীম অবদান তার। চট্টগ্রামের মানুষ বলে তিনি গর্ববোধ করতেন। জামাল নজরুল ইসলামের মত জ্ঞানী শিক্ষাবিদ ও পন্ডিত মানুষ আজকের সমাজে বিরল। চট্টগ্রামের ইতিহাসকে আলোকিত করেছেন তিনি। বক্তারা চট্টগ্রাম নগরীর যেকোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কিংবা সরকারি স্থাপনা অথবা একটি সড়কের নাম প্রফেসর ড. জামাল নজরুল ইসলামের নামে করার জন্য দাবি জানান। মোনাজাত করেন মাওলানা মো. আনোয়ারুল ইসলাম। বিজ্ঞপ্তি