বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতা সম্মাননা পেলেন আবু তাহের মুহাম্মদ

50

বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতা স্মৃতি পরিষদের আয়োজনে মুজিবনগর সরকার দিবস স্মরণে শনিবার সকালে নগরীর দেওয়ানহাট সিটি কর্পোরেশন কলেজ মিলনায়তনে ‘বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতা সম্মাননা স্মারক প্রদান অনুষ্ঠান এবং স্বাধীনতার ইতিহাসে মুজিবনগর সরকারের গুরুত্ব শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের উপদেষ্টা ও যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মাহমুদুল হক এর সভাপতিত্বে বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতা স্মৃতি পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুর রহিম এর উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে সাদার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফার্মেসী বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম মহিউদ্দিন চৌধুরী (শিক্ষায়), দৈনিক পূর্বদেশ পত্রিকার যুগ্ম সম্পাদক আবু তাহের মুহাম্মদকে (সাংবাদিকতায়) বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতা সম্মাননা প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের পালি বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. জিনবোধি ভিক্ষু, কাউন্সিলর মোহাম্মদ জাবেদ, কাউন্সিলর নাজমুল হক ডিউক অতিথি ছিলেন। সম্মাননায় ভূষিত অধ্যাপক এম মহিউদ্দিন চৌধুরী ও আবু তাহের মুহাম্মদ অনুষ্ঠানে আলোচনা করেন। স্বাগত বক্তব্য দেন দেওয়ানহাট কলেজের অধ্যক্ষ ঝিনু আরা বেগম। অন্যদের মধ্যে অধ্যাপক জিন্নাত পারভীন, ডা. মো. জামাল উদ্দিন, মীর আবদুর রহমান মামুন, মাকসুদুর রহমান মাসুদ, শিবু চন্দ্র দাশ, সহিদুল ইসলাম সুমন, এম নুরুল হুদা চৌধুরী, তারেকুর রহমান, রাশেদ মাহমুদ পিয়াস, রায়হান মাহমুদ শুভ, এম নাছির উদ্দিন আহমদ, সুরেশ দাশ, মো. আশরাফ, মো. সোহেল, ছাত্র জুবায়ের হোসেন ও আবদুর রহিম আলোচনা করেন। অধ্যাপক এম মহিউদ্দিন চৌধুরী বলেন, মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহণে ব্যর্থ হলে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন করা সম্ভব হতো না। স্বাধীন বাংলার পবিত্র মাটিতে ১০ এপ্রিল সরকার গঠন ও স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করে ১৭ এপ্রিল মেহেরপুর জেলার বৈদ্যনাথ তলার আম্রকাননে বাংলাদেশের প্রথম সরকার শপথ গ্রহণ করে দীর্ঘ ৯ মাস সশস্ত্রযুদ্ধ পরিচালনা করেন। সাংবাদিক আবু তাহের মুহাম্মদ বলেন, স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের কথা বলতে গেলেই মুজিবনগর সরকারের অবদানের স্বীকৃতিও মূল্যায়ন করতে হবে। যারা ‘মুজিবনগর’ দিবসকে গুরুত্ব দেন না, পালন করেন না তারা স্বাধীনতাকেই মনেপ্রাণে গ্রহণ করেন না বলে ধারণা করা যায় না। বিজ্ঞপ্তি