বঙ্গবন্ধুর বৃহত্তম ভাস্কর্যের মাটির অনুকৃতি উন্মোচন

33

নতুন প্রজন্মকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে পরিচিত করা সবার দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।
গতকাল সোমবার দুপুরে নগরের টাইগারপাসে চসিকের অস্থায়ী প্রধান কার্যালয়ে বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্যের মাটির অনুকৃতি উন্মোচন অনুষ্ঠানে মেয়র এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, পোর্ট কানেকটিং রোডে স্থাপনের জন্য বেইজসহ সাড়ে ২৭ ফুট উঁচু বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যটি তৈরি করছে চসিক। ৪০ লাখ টাকা ব্যয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ফেস বাই ফেস এটি ডেভলপ হবে। এক মাস সময় লাগবে। বিউটিফিকেশনসহ মোট ব্যয় হবে ৮৮ লাখ টাকা। মুজিব শতবর্ষ উদযাপন অনেক বড় সৌভাগ্যের বিষয়। বঙ্গবন্ধু জীবনে আপস করেননি। বাঙালি জাতি বঙ্গবন্ধুর কাছে ঋণী। এটি দেশের সবচেয়ে বড় ভাস্কর্য। ডায়েস তৈরি করে সাদা সিমেন্টে ঢালাই হবে। খবর বাংলানিউজের
এক প্রশ্নের উত্তরে মেয়র বলেন, গত বছর ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছে চসিক। আমাদের সামনে উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ আছে। ড্রেন নালা ভরাট হচ্ছে। পানি জমে মশার প্রজনন ক্ষেত্র হয়েছে। মশার উপদ্রব বেড়েছে স্বীকার করি। তাই পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার বিশেষ কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। উন্নয়ন প্রকল্প যারা বাস্তবায়ন করছে তাদের সঙ্গে সাংবাদিকদের নিয়ে বসবো। করোনা ভাইরাসের বিষয়ে সচেতন হলে প্রতিরোধ সম্ভব। ১ লাখ লিফলেট বিতরণ করেছি আমরা। আমরা সতর্ক আছি। আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই। বাঙালি বীরের জাতি। সবার সহযোগিতায় ঐক্যবদ্ধভাবে সব সংকট মোকাবেলা করতে পারবো।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামশুদ্দোহা, প্রধান প্রকৌশলী লে. কর্নেল সোহেল আহমেদ, ভাস্কর্য শিল্পী চবি চারুকলা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম, শায়লা শারমিন, নাট্যজন আহমেদ ইকবাল হায়দার প্রমুখ।