প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে মহিউদ্দিন চৌধুরী চট্টগ্রামবাসীর হৃদয়ে বেঁচে থাকবে

55

প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে মহিউদ্দিন চৌধুরী চট্টগ্রামবাসীর হৃদয়ে বেঁচে থাকবে। তিনি ছিলেন আধুনিক চট্টলার রূপকার। তাঁর হাত ধরেই চট্টগ্রাম নগরী সত্যিকারের আধুনিকতার ছোঁয়া পাই। মহিউদ্দিন চৌধুরী আজীবন চট্টগ্রাম ও চট্টগ্রামবাসীর অধিকার আদায়ে সংগ্রাম করে গেছেন। তিনি বরাবরই সাধারণ মানুষের জনগণের সুখে-দুখে সাথে ছিলেন। মহিউদ্দিন চৌধুরী তাঁর কর্মের মধ্য দিয়ে তরুণ রাজনীতিবিদদের আইডল হয়ে থাকবে। বাংলাদেশের সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তার ভূমিকা ছিল অনস্বীকার্য। ৭৫‘র জাতির জনক বঙ্গবন্ধু হত্যার পরবর্তীতে হাজারো নির্যাতন জেল, জুলুম, মামলা-হামলা নিয়েও বঙ্গবন্ধুর আদশ থেকে পিছ পা হননি। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে সকল সামাজিক কর্মকান্ডে মানসেবায় নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে সাধারণ রাজনৈতিক নেতা থেকে হয়েছেন চট্টলবীর। চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের উদ্যোগে আয়োজিত এ.বি.এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস ও প্রমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. অনুপম সেন বলেছেন এসব কথা বলেন। বিশেষ অতিথি সিটি মেয়র আলহাজ আ.জ.ম নাছির উদ্দীন বলেন, মহিউদ্দিন চৌধুরী ছিলেন সত্যিকার অর্থেই আর্দশিক রাজনৈতিক নেতা। সংগঠনের দুঃসময়ে অনেক বড় বড় নেতারা যখন নিজের আখের গোচাতে ব্যস্ত ছিলেন মহিউদ্দিন চৌধুরী তখন লোভ লালসা ত্যাগ করে সংগঠনকে সংগঠিত করার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন। আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, আমার পিতা যেভাবে চট্টগ্রামবাসীর সুখে-দুখে ছিলেন আমিও আপনাদের সন্তান হয়ে আপনাদের সুখে-দুখে থাকতে চাই। বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাড়াতে হলে অবশ্যই আগামী নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনার মনোনীত প্রার্থীদের নৌকায় ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করতে হবে। যুব সমাজ হচ্ছে দেশের চালিকাশক্তি। যুব সমাজই পারে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত স্মরণ সভায় সভাপতিত্ব করেন মহানগর যুবলীগের আহবায়ক মো. মহিউদ্দিন বাচ্চু। মহানগর যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকার সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মহানগর যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক ফরিদ মাহমুদ, মাহবুবুল হক সুমন, মহানগর যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য আকবর হোসেন, সাইফুল ইসলাম, একরাম হোসেন, আঞ্জুমান আরা আনজু, মাহাবুব আলম আজাদ, সাখাওয়াত হোসেন স্বপন, আবু সাঈদ জন, অধ্যাপক কাজী মুজিব, রনজিত দে, নুরুল আনোয়ার, শহিদুল ইসলাম শামীম, সালেহ আহমদ ডিগল, আবদুর রাজ্জাক দুলাল, নাছের তালুকদার, শেখ নাছির আহমেদ, নাজমুল হাসান সাইফুল, সনত বড়ুয়া, দেলোয়ার হোসেন দেলু, কাজল প্রিয় বড়–য়া, মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নোমান আল মাহমুদ, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক সদস্য আবদুল মান্নান ফেরদৌস, মহানগর যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য নেছার আহমেদ, শহিদুল ইসলাম মকবুল, রওশন উদ্দিন, হাবিব উল্লাহ নাহিদ, ছাবের আহমদ, প্রবীর দাশ তপু, আবদুল আউয়াল, আবদুল আজিম, মঈনুল ইসলাম রাজু, খোকন চন্দ্র তাঁতী, আবু বক্কর চৌধুরী, জাবেদ হোসেন খান, আবু বক্কর ছিদ্দিকী, হাজী মো; ইব্রাহিম, আলমগীর আলম, আজিজ উদ্দিন চৌধুরী, ইকবাল ইকরাম শামীম, আমানত উল্লাহ ডিউক, এস এম ফারুক, আফতাব উদ্দিন রুবেল, শাকিল হারুন, আলাউদ্দিন আলো, হোসেন সরওয়ার্দী সরওয়ার, আসিফ মাহমুদ, ওয়ার্ড যুবলীগ সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকের মধ্যে তারেক ইমতিয়াজ ইমতু, মো. হারুন, আফছার উদ্দিন, হাজী আবদুল মান্নান, মান্না বিশ্বাস, মঈনুল ইসলাম, শেখ আহমদ জাহেদ, আবুল কালাম আবু, শাহীন সরওয়ার, আতিকউল্লাহ, মো. শফিক, আহমেদ আবদুর রহিম, শফিকুল হাসান রিপন, জামাল উদ্দিন রাজু, সাজু বিশ্বাস, শওকত আলী প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি