তামিমের শূন্যতা পূরণ করা কঠিনঃ জহুরুল

47

ঘরের মাঠে আফগানিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ এবং আসন্ন ত্রিদেশীয় সিরিজ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন বাংলাদেশের ওপেনার তামিম ইকবাল। অভিজ্ঞ এই ওপেনার শূন্যতা পূরণ করা কঠিন বলেই মনে করেন বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান জহুরুল ইসলাম অমি। তামিমকে অনেক বড় মাপের খেলোয়াড় মনে করেন তিনি। তামিমের না থাকাকে সাদমান ইসলাম, ইমরুল কায়েস, সৌম্য সরকার এবং নিজের জন্য একটি সুযোগ মনে করছেন জহুরুল।
এ প্রসঙ্গে এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান বলেছেন, আসলে তামিম অনেক বড় মানের খেলোয়াড়। তার শূন্যতা পূরণ করাটা কঠিন। তবে এরপরেও এটি বড় একটি সুযোগ সাদমান, ইমরুল, সৌম্য এবং আমার জন্য। ক্রিকেটের তিন ফরম্যাটের মধ্যে টেস্টকেই এগিয়ে রাখছেন জহুরুল। তাঁর মতে, টেস্টে পারফর্ম করা গেলে সব ফরম্যাটেই পারফর্ম করা সহজ হয়ে যায়। তাই তামিমের না থাকার সুযোগ অন্যদের কাজে লাগানোর পরামর্শ দিয়েছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান।

প্রস্তুতি ক্যাম্প
৪০ বছরেও ফিটনেস ধরে
রাখতে চান জহুরুল
বাংলাদেশ দলের কন্ডিশনিং ক্যাম্পের ফিটনেস টেস্টে ১২.৩ পয়েন্ট পেয়ে সবার চেয়ে এগিয়ে আছেন ৩২ বছর বয়সী জহুরুল ইসলাম অমি। ৪০ বছর বয়সেও নিজের ফিটনেস ধরে রাখার প্রত্যাশা করছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান।
পারফর্মেন্স ভালো হলে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ফিটনেস অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে বলে মনে করেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান। শুধু ৩০ বছরের বেশি না ৪০ বছরেও যেন খেলোয়াড়রা ফিটনেস ধরে রাখে এমনটাই প্রত্যাশা জহুরুলের।
এ প্রসঙ্গে জহুরুল বলেছেন, ‘পারফর্মেন্স ভালো হলে এই লেভেলে আসলে ফিটনেস অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায়। সেটা হয়তো আমরা ধরে রাখতে পারি না। আমি আশা করবো যে ৩০ প্লাস হলে না, ৪০ হলেও যেন এমন ফিটনেস থাকে যেন খেলোয়াড়রা খেলতে পারে।’
বয়স ৩০ পেরিয়ে গেলেই ফিটনেসের গুরুত্ব বোঝা যায়। বাংলাদেশের বেশিরভাগ ক্রিকেটারই ৩০ পেরিয়ে গেলে ফিটনেসে অমনোযোগী হয়ে পড়েন বলে মনে করে জহুরুল। বেশি বয়সে বাজে পারফর্মেন্সের কারণ হিসেবে ফিটনেসকেই দায়ী করেছেন তিনি।