জয় বাংলা শিল্পী গোষ্ঠীর উদ্যোগে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের সভা

35

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালোরাতে বঙ্গবন্ধুকে ৭১-এর পরাজিত শত্রু ও তাদের দোসরদের চক্রান্তে সপরিবারে হত্যা করা হয়। তখন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহেনা বিদেশে থাকার কারণে বেঁচে যান। ১৯৮১ সালের ১৭ মে শেখ হাসিনা বাংলাদেশে ফিরে আসেন। প্রবল বৃষ্টির মধ্যেও লাখো জনতা বিমান বন্দরে তাঁকে সংবর্ধনা জানান। তিনি বলেছিলেন, তাঁর বাবার মত এদেশের মানুষের জন্য জীবন উৎসর্গ করবেন। বর্তমানে তাঁর নেতৃত্বে দেশ সবদিক দিয়ে এগিয়ে চলেছে।
জয়বাংলা শিল্পী গোষ্ঠী চট্টগ্রামের উদ্যোগে গত মঙ্গলবার বিকেলে কদম মোবারক এম ওয়াই উচ্চ বালক-বালিকা বিদ্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আন্দরকিল্লা ওয়ার্ড কাউন্সিলর জহর লাল হাজারী এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা মানে উন্নয়ন, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি। শেখ হাসিনার কোন বিকল্প নেই। তিনি স্বীয় মহিমায় মহিমান্বিত। শেখ হাসিনা অসাধ্যকে সাধন করেছেন। তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সহ বিভিন্ন বিচার সাহসিকতার সাথে করেছেন। শেখ হাসিনার দেশপ্রেম, মানুষের প্রতি ভালোবাসা তাঁকে জনপ্রিয়তার শীর্ষে নিয়ে গেছে।
জয় বাংলা শিল্পী গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সজল দাশ এর সভাপতিত্বে সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা মো. জসিম উদ্দিন চৌধুরী। আলোচক ছিলেন ওচমান জাহাঙ্গীর, সঞ্জয় বনিক, অচিন্ত্য কুমার দাশ, বিপ্লব দাশগুপ্ত, তরুণ বিশ্বাস অরুণ, আসিফ ইকবাল, সুর দরিয়ার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ডা. আশীষ চৌধুরী ও সংগঠক শিমুল দত্ত। উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা শাহ নুরুল আলম, চিত্রশিল্পী সমীরন পাল, মোস্তাফিজুর রহমান মানিক, খোকন সুশীল, প্রিয়াংকা মন্ডল, মো. আকতার ও মো. জাফর আলম প্রমুখ। সংগীত পরিচালক অচিন্ত্য কুমার দাশ এর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন শিল্পী কাকলী দাশগুপ্তা, নারায়ণ দাশ, গণসংগীত শিল্পী হানিফুল ইসলাম চৌধুরী, শিল্পী মুন্নী নন্দী ও দিলীপ সেনগুপ্ত। বিজ্ঞপ্তিজয় বাংলা শিল্পী গোষ্ঠীর উদ্যোগে
স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের সভা

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের কালোরাতে বঙ্গবন্ধুকে ৭১-এর পরাজিত শত্রু ও তাদের দোসরদের চক্রান্তে সপরিবারে হত্যা করা হয়। তখন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহেনা বিদেশে থাকার কারণে বেঁচে যান। ১৯৮১ সালের ১৭ মে শেখ হাসিনা বাংলাদেশে ফিরে আসেন। প্রবল বৃষ্টির মধ্যেও লাখো জনতা বিমান বন্দরে তাঁকে সংবর্ধনা জানান। তিনি বলেছিলেন, তাঁর বাবার মত এদেশের মানুষের জন্য জীবন উৎসর্গ করবেন। বর্তমানে তাঁর নেতৃত্বে দেশ সবদিক দিয়ে এগিয়ে চলেছে।
জয়বাংলা শিল্পী গোষ্ঠী চট্টগ্রামের উদ্যোগে গত মঙ্গলবার বিকেলে কদম মোবারক এম ওয়াই উচ্চ বালক-বালিকা বিদ্যালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আন্দরকিল্লা ওয়ার্ড কাউন্সিলর জহর লাল হাজারী এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা মানে উন্নয়ন, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি। শেখ হাসিনার কোন বিকল্প নেই। তিনি স্বীয় মহিমায় মহিমান্বিত। শেখ হাসিনা অসাধ্যকে সাধন করেছেন। তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সহ বিভিন্ন বিচার সাহসিকতার সাথে করেছেন। শেখ হাসিনার দেশপ্রেম, মানুষের প্রতি ভালোবাসা তাঁকে জনপ্রিয়তার শীর্ষে নিয়ে গেছে।
জয় বাংলা শিল্পী গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সজল দাশ এর সভাপতিত্বে সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা মো. জসিম উদ্দিন চৌধুরী। আলোচক ছিলেন ওচমান জাহাঙ্গীর, সঞ্জয় বনিক, অচিন্ত্য কুমার দাশ, বিপ্লব দাশগুপ্ত, তরুণ বিশ্বাস অরুণ, আসিফ ইকবাল, সুর দরিয়ার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ডা. আশীষ চৌধুরী ও সংগঠক শিমুল দত্ত। উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা শাহ নুরুল আলম, চিত্রশিল্পী সমীরন পাল, মোস্তাফিজুর রহমান মানিক, খোকন সুশীল, প্রিয়াংকা মন্ডল, মো. আকতার ও মো. জাফর আলম প্রমুখ। সংগীত পরিচালক অচিন্ত্য কুমার দাশ এর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করেন শিল্পী কাকলী দাশগুপ্তা, নারায়ণ দাশ, গণসংগীত শিল্পী হানিফুল ইসলাম চৌধুরী, শিল্পী মুন্নী নন্দী ও দিলীপ সেনগুপ্ত। বিজ্ঞপ্তি