জ্ঞানবিস্তারে পারস্পরিক সহযোগিতাই কাম্য

29

বিশ্বমত গঠনে কিংবা মনোভাব পরিবর্তনে কনফারেন্স-সিম্পোজিয়াম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জ্ঞানের বিস্তারেও রাখে সুদূরপ্রসারী প্রভাব। জ্ঞানবিস্তারের ক্ষেত্রে এ ধরনের আয়োজন পারস্পরিক সহযোগিতার ক্ষেত্র তৈরি করে। এই সহযোগিতাই কাম্য। গতকাল সোমবার আসা এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর ওম্যানের প্রতিনিধি দলের সাথে এক সৌজন্য সাক্ষাতে এ কথা বলেন ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান সাঈদ আল নোমান।
আগামী ২৯-৩০ মার্চ এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর ওম্যানের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ৬ষ্ঠ আন্তর্জাতিক প্রাকৃতিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কনফারেন্স। এ কনফারেন্সে অংশ নিতে ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করতে প্রফেসর নাজমুল আলমের নেতৃত্বে ইডিইউ ক্যাম্পাসে এসেছে আয়োজকদের এই প্রতিনিধি দল।
এবারের কনফারেন্সের মূল প্রতিপাদ্য হলো ‘প্রোমোটিং ওম্যান ইন সায়েন্স’। সাক্ষাতকালে এ বিষয়ে সাঈদ আল নোমানের মত জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, এ কথা আজ সবাই জানে, বর্তমান যুগ নারীদের অগ্রযাত্রার যুগ। কিন্তু এ কথাও সত্য, জ্ঞানের সব শাখায় নারীর অংশগ্রহণ এখনো সমান নয়। উচ্চশিক্ষাক্ষেত্রে নিয়োজিতরাই পারে নারীর মেধা ও সক্ষমতাকে তুলে আনতে।
এসময় প্রফেসর নাজমুল আলম বলেন, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিজেদের অবস্থান সুনিশ্চিতে সচেষ্ট এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর ওম্যান ও ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি। এ লক্ষ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে এ ধরণের কনফারেন্স উপযোগী ভূমিকা রাখবে আশা করি।
ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির নানা পর্যায়ে এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর ওম্যানের বেশ ক’জন গ্র্যাজুয়েট বর্তমানে কর্মরত আছেন। এ ধরনের কর্মসুযোগ সৃষ্টি করায় প্রফেসর নাজমুল ইডিইউ কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। বিজ্ঞপ্তি