জেনারেল মটরসকে করোনার চিকিৎসা সরঞ্জাম বানাতে বাধ্য করছেন ট্রাম্প

29

এক বিশেষ ক্ষমতাবলে বহুজাতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান জেনারেল মটরসকে (জিএম) করোনা রোগীদের জন্য চিকিৎসা সরঞ্জাম বানাতে বাধ্য করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কোরীয় যুদ্ধের সময়কার ‘ডিফেন্স প্রোডাকশন’ আইন অনুযায়ী একজন প্রেসিডেন্ট জাতীয় প্রতিরক্ষার স্বার্থে কোনও কোম্পানিকে যে কোনও সরঞ্জাম উৎপাদনের নির্দেশ দিতে পারেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, সেই আইনের বলে জেনারেল মোটোরসকে করোনো রোগীদের জন্য ভেন্টিলেটর নির্মাণ করার নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাম্প। বিশ্বে এখন সবথেকে বেশি করোনা আক্রান্ত রোগী রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। আন্তর্জাতিক জরিপ সংস্থা ওয়াল্ড ওমিটররের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা এক লাখ ছাড়িয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৭০৪ জনের। এমন প্রেক্ষাপটে ট্রাম্প বলেছেন, জিএম সময় নষ্ট করেছে এবং আমেরিকানদের জীবন রক্ষায় কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।
শুক্রবার প্রকাশিত ওয়াশিংটন স্কুল অব মেডিসিন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকায় হাসপাতালের ওপর চাপ বাড়বে। মহামারির চূড়ান্ত পর্যায়ে হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা ও প্রয়োজনীয় ভেন্টিলেটরেরও সংকট দেখা দিতে পারে। সবেচেয়ে বেশি উপদ্রুত নিউ ইয়র্কে এখনই ভেন্টিলেটরের অপ্রতূলতা দেখা দিয়েছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প অবশ্য বলে আসছিলেন, কোম্পানিগুলো স্বেচ্ছায় করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সহায়তা করায় প্রতিরক্ষা আদেশের দরকার পড়বে না। তবে শুক্রবার এক টুইট বার্তায় তিনি অভিযোগ করেন, জিএম ৪০ হাজার ভেন্টিলেটর দেওয়ার প্রতিশ্রæতি দিয়ে মাত্র ৬ হাজার দিয়েছে। কোম্পানির প্রধান নির্বাহী ম্যারি বারার সমালোচনাও করেন তিনি। তবে শুক্রবার জিএম বলেছে আগামী এপ্রিল থেকে প্রতি মাসে দশ হাজার ভেন্টিলেটর বানাতে পারবে তারা।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের শ্বাসকষ্ট হওয়ায় তাদের চিকিৎসায় ভেন্টিলেটর প্রয়োজন পড়ে। লুইজিয়ানার গভর্নর শুক্রবার জানিয়েছেন, আগামী ২ এপ্রিল থেকে তাদের ভেন্টিলেটরের মজুদ শেষ হয়ে যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্রিটিকাল কেয়ার মেডিসিন সোসাইটির ধারণা করোনাভাইরাসের মহামারিতে যুক্তরাষ্ট্রের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের প্রায় ৯ লাখ ৬০ হাজার রোগীর ভেন্টিলেটরের দরকার পড়বে। নিউ ইয়র্ক ৩০ হাজার ভেন্টিলেটর চেয়ে পাঠিয়েছে। তবে শুক্রবার ট্রাম্প বলেছেন, এটা বেশি চাওয়া হয়ে গেছে বলে ধারণা করছেন তিনি। তবে নিউ ইয়র্কের গভর্নরের দাবি তথ্য ও উপাত্তের ভিত্তিতেই চাওয়া হয়েছে।এক বিশেষ ক্ষমতাবলে বহুজাতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান জেনারেল মটরসকে (জিএম) করোনা রোগীদের জন্য চিকিৎসা সরঞ্জাম বানাতে বাধ্য করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কোরীয় যুদ্ধের সময়কার ‘ডিফেন্স প্রোডাকশন’ আইন অনুযায়ী একজন প্রেসিডেন্ট জাতীয় প্রতিরক্ষার স্বার্থে কোনও কোম্পানিকে যে কোনও সরঞ্জাম উৎপাদনের নির্দেশ দিতে পারেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, সেই আইনের বলে জেনারেল মোটোরসকে করোনো রোগীদের জন্য ভেন্টিলেটর নির্মাণ করার নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাম্প। বিশ্বে এখন সবথেকে বেশি করোনা আক্রান্ত রোগী রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। আন্তর্জাতিক জরিপ সংস্থা ওয়াল্ড ওমিটররের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সেখানে আক্রান্তের সংখ্যা এক লাখ ছাড়িয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ৭০৪ জনের। এমন প্রেক্ষাপটে ট্রাম্প বলেছেন, জিএম সময় নষ্ট করেছে এবং আমেরিকানদের জীবন রক্ষায় কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।
শুক্রবার প্রকাশিত ওয়াশিংটন স্কুল অব মেডিসিন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকায় হাসপাতালের ওপর চাপ বাড়বে। মহামারির চূড়ান্ত পর্যায়ে হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা ও প্রয়োজনীয় ভেন্টিলেটরেরও সংকট দেখা দিতে পারে। সবেচেয়ে বেশি উপদ্রæত নিউ ইয়র্কে এখনই ভেন্টিলেটরের অপ্রতূলতা দেখা দিয়েছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প অবশ্য বলে আসছিলেন, কোম্পানিগুলো স্বেচ্ছায় করোনাভাইরাস মোকাবিলায় সহায়তা করায় প্রতিরক্ষা আদেশের দরকার পড়বে না। তবে শুক্রবার এক টুইট বার্তায় তিনি অভিযোগ করেন, জিএম ৪০ হাজার ভেন্টিলেটর দেওয়ার প্রতিশ্রæতি দিয়ে মাত্র ৬ হাজার দিয়েছে। কোম্পানির প্রধান নির্বাহী ম্যারি বারার সমালোচনাও করেন তিনি। তবে শুক্রবার জিএম বলেছে আগামী এপ্রিল থেকে প্রতি মাসে দশ হাজার ভেন্টিলেটর বানাতে পারবে তারা।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের শ্বাসকষ্ট হওয়ায় তাদের চিকিৎসায় ভেন্টিলেটর প্রয়োজন পড়ে। লুইজিয়ানার গভর্নর শুক্রবার জানিয়েছেন, আগামী ২ এপ্রিল থেকে তাদের ভেন্টিলেটরের মজুদ শেষ হয়ে যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্রিটিকাল কেয়ার মেডিসিন সোসাইটির ধারণা করোনাভাইরাসের মহামারিতে যুক্তরাষ্ট্রের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের প্রায় ৯ লাখ ৬০ হাজার রোগীর ভেন্টিলেটরের দরকার পড়বে। নিউ ইয়র্ক ৩০ হাজার ভেন্টিলেটর চেয়ে পাঠিয়েছে। তবে শুক্রবার ট্রাম্প বলেছেন, এটা বেশি চাওয়া হয়ে গেছে বলে ধারণা করছেন তিনি। তবে নিউ ইয়র্কের গভর্নরের দাবি তথ্য ও উপাত্তের ভিত্তিতেই চাওয়া হয়েছে।