ছুটিরদিনে বইমেলায় উপচেপড়া ভিড়

91

‘৪৮ বছর পর নতুন যুগে প্রবেশ করলো চট্টগ্রামের বইমেলা। চট্টগ্রামে পাঠক নেই- এ কথা যে ঠিক না সেটি প্রমাণিত হলো এবার। নানা বয়সী পাঠকের উপচেপড়া ভিড় যেমন আছে তেমনি বিক্রিও হচ্ছে প্রচুর বই’। গতকাল শুক্রবার বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা কেন্দ্র ট্রাস্টের স্টলে এভাবেই প্রতিক্রিয়া জানালেন ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ডা. মাহফুজুর রহমান। এ স্টলে পাওয়া যাচ্ছে ১ হাজার টাকা দামের ‘বাঙালি জাতীয়তাবাদী আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ’ বইটি।
বর্ষীয়ান কবি অরুণ দাশগুপ্ত থেকে শুরু করে নবীন কবি, লেখক, সাহিত্য-সংস্কৃতিকর্মী আর নানা বয়সী পাঠক-ক্রেতাকে দেখা গেছে বইমেলায়। শেষ বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মেলা প্রাঙ্গণে ছিল উপচে পড়া ভিড়। মা-বাবার হাত ধরে, কাঁধে চড়ে যেমন শিশুরা এসেছে মেলায় তেমনি তরুণ-তরুণীরাও এসেছে সবান্ধবে। হাজারো মানুষের প্রাণের মেলায় পরিণত হয় পুরো এলাকা। ধুম পড়ে প্রিয়জনদের সঙ্গে সেলফি তোলার।
কয়েকজন প্রকাশকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শিশুতোষ ভূত-রাক্ষস-দৈত্যের গল্পের বই, ছড়া-কবিতার বই, বড়দের প্রেমের কবিতা, গল্প-উপন্যাস বিক্রি হচ্ছে বেশি। বিক্রি হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলনসহ বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক প্রবন্ধ, অনুবাদ সাহিত্যসহ সব ধরনের বই। কিছু পাঠক শুধু পরিচিত ও জনপ্রিয় লেখকদের বই কিনছেন। খবর বাংলানিউজের
ঢাকা ও চট্টগ্রামের শতাধিক প্রকাশকের স্টল রয়েছে এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের জিমনেসিয়াম মাঠের অমর একুশের বইমেলায়। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন ও সৃজনশীল প্রকাশক পরিষদ সম্মিলিতভাবে ১৯ দিনব্যাপি এ বইমেলার আয়োজন করেছে।
বাংলাদেশ শিশু একাডেমি, আগামী, কাকলী, ইউপিএল, অক্ষরবৃত্ত, ভাষাচিত্র, অনুপম, অন্যপ্রকাশ, বলাকা, পূর্বা, রঙপেন্সিল, অনন্যা, অনিন্দ্য, প্রথমা, পেন্সিল, মনন, নন্দন, আদিগন্ত, শিশুপ্রকাশ, শৈলী, প্রজ্ঞালোক, খড়িমাটি, শালিক,
চন্দ্রবিন্দু, আবির, বাতিঘর, কথনসহ প্রায় সব স্টলেই দেখা গেছে দম ফেলার ফুরসত মিলছে না বিক্রয়কর্মীদের। কেউ কেউ নজর রাখছিলেন বই চুরি হচ্ছে কিনা সেদিকে।
শিশুপ্রকাশের স্টলে কথা হয় আরিফ রায়হানের সঙ্গে। তিনি বলেন, শিশুতোষ বই বিক্রি হচ্ছে বেশি। ইমদাদুল হক মিলনের অনেক বই আছে আমাদের স্টলে। বেশি বিক্রি হচ্ছে ‘ছোটদের জন্য মুক্তিযুদ্ধের গল্প’ বইটি।
অন্য স্টলগুলোতে যখন বই চুরি হওয়ার আতঙ্ক তখন বিদ্যানন্দের (১ টাকায় আহার) স্টলে বিক্রয়কর্মীই নেই। বিক্রেতাবিহীন স্টলটিতে মূল্যতালিকা দেখে বইয়ের দাম বাক্সে ভরে দিচ্ছেন ক্রেতারা।
যথারীতি নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন, লেখক-পাঠক আড্ডা, বিষয়ভিত্তিক আলোচনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নিয়মিত কার্যক্রমগুলো রয়েছে। ছুটিরদিনে বইমেলায়
উপচেপড়া ভিড়
‘৪৮ বছর পর নতুন যুগে প্রবেশ করলো চট্টগ্রামের বইমেলা। চট্টগ্রামে পাঠক নেই- এ কথা যে ঠিক না সেটি প্রমাণিত হলো এবার। নানা বয়সী পাঠকের উপচেপড়া ভিড় যেমন আছে তেমনি বিক্রিও হচ্ছে প্রচুর বই’। গতকাল শুক্রবার বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা কেন্দ্র ট্রাস্টের স্টলে এভাবেই প্রতিক্রিয়া জানালেন ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ডা. মাহফুজুর রহমান। এ স্টলে পাওয়া যাচ্ছে ১ হাজার টাকা দামের ‘বাঙালি জাতীয়তাবাদী আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ’ বইটি।
বর্ষীয়ান কবি অরুণ দাশগুপ্ত থেকে শুরু করে নবীন কবি, লেখক, সাহিত্য-সংস্কৃতিকর্মী আর নানা বয়সী পাঠক-ক্রেতাকে দেখা গেছে বইমেলায়। শেষ বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মেলা প্রাঙ্গণে ছিল উপচে পড়া ভিড়। মা-বাবার হাত ধরে, কাঁধে চড়ে যেমন শিশুরা এসেছে মেলায় তেমনি তরুণ-তরুণীরাও এসেছে সবান্ধবে। হাজারো মানুষের প্রাণের মেলায় পরিণত হয় পুরো এলাকা। ধুম পড়ে প্রিয়জনদের সঙ্গে সেলফি তোলার।
কয়েকজন প্রকাশকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শিশুতোষ ভূত-রাক্ষস-দৈত্যের গল্পের বই, ছড়া-কবিতার বই, বড়দের প্রেমের কবিতা, গল্প-উপন্যাস বিক্রি হচ্ছে বেশি। বিক্রি হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলনসহ বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক প্রবন্ধ, অনুবাদ সাহিত্যসহ সব ধরনের বই। কিছু পাঠক শুধু পরিচিত ও জনপ্রিয় লেখকদের বই কিনছেন। খবর বাংলানিউজের
ঢাকা ও চট্টগ্রামের শতাধিক প্রকাশকের স্টল রয়েছে এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের জিমনেসিয়াম মাঠের অমর একুশের বইমেলায়। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন ও সৃজনশীল প্রকাশক পরিষদ সম্মিলিতভাবে ১৯ দিনব্যাপি এ বইমেলার আয়োজন করেছে।
বাংলাদেশ শিশু একাডেমি, আগামী, কাকলী, ইউপিএল, অক্ষরবৃত্ত, ভাষাচিত্র, অনুপম, অন্যপ্রকাশ, বলাকা, পূর্বা, রঙপেন্সিল, অনন্যা, অনিন্দ্য, প্রথমা, পেন্সিল, মনন, নন্দন, আদিগন্ত, শিশুপ্রকাশ, শৈলী, প্রজ্ঞালোক, খড়িমাটি, শালিক, চন্দ্রবিন্দু, আবির, বাতিঘর, কথনসহ প্রায় সব স্টলেই দেখা গেছে দম ফেলার ফুরসত মিলছে না বিক্রয়কর্মীদের। কেউ কেউ নজর রাখছিলেন বই চুরি হচ্ছে কিনা সেদিকে।
শিশুপ্রকাশের স্টলে কথা হয় আরিফ রায়হানের সঙ্গে। তিনি বলেন, শিশুতোষ বই বিক্রি হচ্ছে বেশি। ইমদাদুল হক মিলনের অনেক বই আছে আমাদের স্টলে। বেশি বিক্রি হচ্ছে ‘ছোটদের জন্য মুক্তিযুদ্ধের গল্প’ বইটি।
অন্য স্টলগুলোতে যখন বই চুরি হওয়ার আতঙ্ক তখন বিদ্যানন্দের (১ টাকায় আহার) স্টলে বিক্রয়কর্মীই নেই। বিক্রেতাবিহীন স্টলটিতে মূল্যতালিকা দেখে বইয়ের দাম বাক্সে ভরে দিচ্ছেন ক্রেতারা।
যথারীতি নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন, লেখক-পাঠক আড্ডা, বিষয়ভিত্তিক আলোচনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নিয়মিত কার্যক্রমগুলো রয়েছে।