ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগর সাংগঠনিক সম্পাদক জননেতা আলহাজ এ এম. মঈনউদ্দীন চৌধূরী হালিম বলেছেন,- ছাত্ররা হচ্ছে দেশ ও জাতির ভবিষ্যত কর্ণধার। দেশ ও জাতির অতন্দ্র প্রহরী। স্মরণাতীতকাল থেকে এদেশের জাতীয় রাজনীতিতে রয়েছে ছাত্রসমাজের গৌরবদীপ্ত পদচারণা। কিন্তু অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে, সমকালীন রাজনীতিতে গৌরব ও অহংকারের প্রতীক সেই ছাত্রসমাজ ভিন্ন চেহেরায় দৃশ্যমান। ছাত্রসমাজের মধ্যে অনেকেই আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করার পরও অস্ত্রবাজি করে অবলীলায়। আবার কারও অনাকাঙ্খিত ইভটিজিং করতে বিবেক প্রশ্নবিদ্ধ হয়না, কারও জায়গা-জমি দখল-বেদখলের ক্ষেত্রে ভাড়ায় যেতে ইতঃস্ততবোধ করে না, নিজেকে একজন টপ টেরর হিসেবে পরিচয় দিতে কুণ্ঠিত হয়না, নেশাগ্রস্ত হয়ে মাতলামি করাকে পৌরুষত্বের প্রতীক বলে মনে করে। উপরন্তু হিপ্পিগিরী করতে অধিকতর স্বাচ্ছন্দবোধ করে। যা মোটেও কাম্য নয়। এহেন শিক্ষা দেশ ও জাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে বলে মন্তব্য করে তিনি আরও বলেন,- একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ছাত্রদের আবশ্যকীয়ভাবে নৈতিকতা সমৃদ্ধ সুশিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে। সত্যিকার অর্থে এহেন সুশিক্ষা অর্জনের মাধ্যমেই ছাত্রদের জীবনাচরণে নৈতিকতা গড়ে উঠে। এক্ষেত্রে ছাত্রদের নৈতিক স্খলনমুক্ত করার মাধ্যমে একটি আদর্শ প্রজন্ম হিসেবে গড়ে তোলার বিকল্প পাঠশালা হিসেবে সার্বিক কাজ আঞ্জাম দিয়ে যাচ্ছে ইসলামী ছাত্রসেনা। তাই তিনি ছাত্রসমাজদের ইসলামী ছাত্রসেনার পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য উদাত্ত আহবান জানান। ইসলামী ছাত্রসেনা সরকারী হাজি মুহাম্মদ মহসিন কলেজ শাখার উদ্যোগে অদ্য ৪ ফেব্রুয়ারি দামপাড়া ইমাম ম্যানসনস্থ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত প্রতিনিধি সম্মেলনে তিনি উপরোক্ত মন্তব্য করেন। ছাত্রনেতা এম.মাসরুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রতিনিধি সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগর সাংগঠনিক সম্পাদক এ.এম. মঈনউদ্দীন চৌধুরী হালিম। উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা জর্জ কোটের সিনিয়র আইনজীবি এডভোকেট মীর ফেরদৌস আলম সেলিম। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ছাত্রসেনা চট্টগ্রাম মহানগর সহ সাধারণ সম্পাদক এম.আব্দুল্লাহ আল মামুন। নির্বাচন কমিশনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,- ইসলামী ছাত্রসেনা চট্টগ্রাম মহানগর সাংগঠনিক সম্পাদক ও সহ অর্থ সম্পাদক যথাক্রমে শহীদুল ইসলাম ও আতাউল করিম। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন লুৎফুর রহমান, আজিমুল হক, দেলোয়ার হোসেন, আব্দুল বাসেত, নুরুল ইসলাম ও শাহরিয়ার আলম প্রমুখ। পরিশেষে মুহাম্মদ মাসরুর রহমানকে সভাপতি ও মুহাম্মদ আবুল ফয়েজ মামুনকে সাধারণ সম্পাদক করে ৩১ সদস্য বিশিষ্ট একটি শক্তিশালী কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়। বিজ্ঞপ্তি ছাত্রসেনা মহসিন কলেজ
শাখার প্রতিনিধি সম্মেলন ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগর সাংগঠনিক সম্পাদক জননেতা আলহাজ এ এম. মঈনউদ্দীন চৌধূরী হালিম বলেছেন,- ছাত্ররা হচ্ছে দেশ ও জাতির ভবিষ্যত কর্ণধার। দেশ ও জাতির অতন্দ্র প্রহরী। স্মরণাতীতকাল থেকে এদেশের জাতীয় রাজনীতিতে রয়েছে ছাত্রসমাজের গৌরবদীপ্ত পদচারণা। কিন্তু অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে, সমকালীন রাজনীতিতে গৌরব ও অহংকারের প্রতীক সেই ছাত্রসমাজ ভিন্ন চেহেরায় দৃশ্যমান। ছাত্রসমাজের মধ্যে অনেকেই আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করার পরও অস্ত্রবাজি করে অবলীলায়। আবার কারও অনাকাঙ্খিত ইভটিজিং করতে বিবেক প্রশ্নবিদ্ধ হয়না, কারও জায়গা-জমি দখল-বেদখলের ক্ষেত্রে ভাড়ায় যেতে ইতঃস্ততবোধ করে না, নিজেকে একজন টপ টেরর হিসেবে পরিচয় দিতে কুণ্ঠিত হয়না, নেশাগ্রস্ত হয়ে মাতলামি করাকে পৌরুষত্বের প্রতীক বলে মনে করে। উপরন্তু হিপ্পিগিরী করতে অধিকতর স্বাচ্ছন্দবোধ করে। যা মোটেও কাম্য নয়। এহেন শিক্ষা দেশ ও জাতির জন্য ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে বলে মন্তব্য করে তিনি আরও বলেন,- একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ছাত্রদের আবশ্যকীয়ভাবে নৈতিকতা সমৃদ্ধ সুশিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে। সত্যিকার অর্থে এহেন সুশিক্ষা অর্জনের মাধ্যমেই ছাত্রদের জীবনাচরণে নৈতিকতা গড়ে উঠে। এক্ষেত্রে ছাত্রদের নৈতিক স্খলনমুক্ত করার মাধ্যমে একটি আদর্শ প্রজন্ম হিসেবে গড়ে তোলার বিকল্প পাঠশালা হিসেবে সার্বিক কাজ আঞ্জাম দিয়ে যাচ্ছে ইসলামী ছাত্রসেনা। তাই তিনি ছাত্রসমাজদের ইসলামী ছাত্রসেনার পতাকাতলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার জন্য উদাত্ত আহবান জানান। ইসলামী ছাত্রসেনা সরকারী হাজি মুহাম্মদ মহসিন কলেজ শাখার উদ্যোগে অদ্য ৪ ফেব্রæয়ারি দামপাড়া ইমাম ম্যানসনস্থ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত প্রতিনিধি সম্মেলনে তিনি উপরোক্ত মন্তব্য করেন। ছাত্রনেতা এম.মাসরুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রতিনিধি সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগর সাংগঠনিক সম্পাদক এ.এম. মঈনউদ্দীন চৌধুরী হালিম। উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম জেলা জর্জ কোটের সিনিয়র আইনজীবি এডভোকেট মীর ফেরদৌস আলম সেলিম। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী ছাত্রসেনা চট্টগ্রাম মহানগর সহ সাধারণ সম্পাদক এম.আব্দুল্লাহ আল মামুন। নির্বাচন কমিশনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,- ইসলামী ছাত্রসেনা চট্টগ্রাম মহানগর সাংগঠনিক সম্পাদক ও সহ অর্থ সম্পাদক যথাক্রমে শহীদুল ইসলাম ও আতাউল করিম। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন লুৎফুর রহমান, আজিমুল হক, দেলোয়ার হোসেন, আব্দুল বাসেত, নুরুল ইসলাম ও শাহরিয়ার আলম প্রমুখ। পরিশেষে মুহাম্মদ মাসরুর রহমানকে সভাপতি ও মুহাম্মদ আবুল ফয়েজ মামুনকে সাধারণ সম্পাদক করে ৩১ সদস্য বিশিষ্ট একটি শক্তিশালী কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়। বিজ্ঞপ্তি
