চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষাকে বাঁচাতে প্রয়োজন সংস্কৃতির পুনর্জাগরণ

46

আঞ্চলিক ভাষার প্রতি যে অবজ্ঞা তার জন্য সমাজে নানা অসংগতি তৈরি হচ্ছে, বিচ্যুত আচরণের সৃষ্টি হচ্ছে। তাই মায়ের ভাষার মর্যাদা রক্ষার জন্য শহীদদের চেতনাকে আত্মস্থ করতে হবে। চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষাকে বাঁচাতে হবে। এ জন্য দরকার আঞ্চলিক সংস্কৃতির পুনর্জাগরণ। দেশের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র রক্ষা করতে হলে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষা ও গান চর্চা বাড়াতে হবে। এই ভাষা হারিয়ে গেলে চট্টগ্রামের হাজার বছরের সংস্কৃতি হুমকির মুখে পড়বে। গতকাল বিকালে একুশে বইমেলা মঞ্চে ‘চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষা ও গান’ নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন।
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব দেওয়ান মকসুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রাক্তন অধ্যাপক ড. আবুল কাসেম, বিশেষ অতিথি ছিলেন দৈনিক সমকালের সিনিয়র সহ-সম্পাদক ও লোকসঙ্গীত গবেষক নাসির উদ্দিন হায়দার ও ‘সোনাবন্ধু’ ও ‘মধু হই হই’ গান খ্যাত শিল্পী সন্দীপন।
ড. আবুল কাসেম বলেন, আজ আঞ্চলিক ভাষার প্রতি যে অবজ্ঞা তার জন্য সমাজে নানা অসংগতি তৈরি হচ্ছে, বিচ্যুত আচরণের সৃষ্টি হচ্ছে। তাই মায়ের ভাষার মর্যাদা রক্ষার জন্য শহীদদের চেতনাকে আত্মস্থ করতে হবে। চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষাকে বাঁচাতে হবে। এ জন্য দরকার আঞ্চলিক সংস্কৃতির পুনর্জাগরণ। অনুষ্ঠানে পরে গান করেন খ্যাতিমান শিল্পী সঞ্জিত আচার্য, কল্যাণী ঘোষ, গীতা আচার্য, শহিদ ফারুকী ও মণি সেন। খবর বিজ্ঞপ্তির