গুণীদের সম্মান ও স্বীকৃতি দেয়া হলে দেশে কৃতিজন জন্ম নেবে

48

শিক্ষা, সমাজসেবা ও গবেষণায় অবদান রাখায় চট্টগ্রাম ছোবহানিয়া আলিয়া মাদ্রাসার অধ্যাপক ড. আল্লামা মুহাম্মদ মতিউল ইসলামকে গুণীজন হিসেবে সংবর্ধনা দিয়েছে সাধনপুরস্থ সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘আশ্রয়’। আশ্রয় সভাপতি সংগঠক মীর মুহাম্মদ আবদুল ওয়াহেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ড. আল্লামা মুহাম্মদ মতিউল ইসলাম। প্রধান অতিথি ছিলেন সমাজসেবী আরিফুল ইসলাম মিঠু। আশ্রয় সাধারণ সম্পাদক মীর মুহাম্মদ শহীদুল আলম অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, গুণীজনদের প্রতি সম্মাননা ও স্বীকৃতি তাদের কাজের প্রতি নিষ্ঠা ও দায়বোধ আরো বাড়িয়ে দেয়। গুণীদের প্রতি যথার্থ সম্মান জানানো মানে নিজেদেরকেই সম্মানিত করা। অন্যকে সম্মান দিয়ে কেউ ছোট হয় না; বরং নিজের সম্মান বৃদ্ধি পায়। গুণীদের সম্মান ও স্বীকৃতি দেয়া হলে দেশে বহু গুণীর জন্ম নেবে। বক্তারা বলেন, ড. মতিউল ইসলাম আজীবন জ্ঞানচর্চাতেই শুধু মনোনিবেশ করেন নি, শিক্ষকতা পেশায় নিবেদিত থেকে আদর্শ মানুষ গড়ার মিশনে রত আছেন। তাঁর বিনয়, সরলতা, উদারতা, মহানুভবতা ও সাদাসিধে জীবন অন্যদের জন্যও অনুকরণীয়।
প্রধান অতিথি আরিফুল ইসলাম মিঠু বলেন, ড. মতিউল ইসলামের মতো কীর্তিমান শিক্ষাবিদরা আমরা বাঁশখালীবাসীর গর্ব। তাদের পদাংক অনুসরণের মাধ্যমে আমরা সঠিক পথের দিশা পেতে পারি। সভাপতির বক্তব্যে মীর মুহাম্মদ আবদুল ওয়াহেদ বলেন, ড. মতিউল ইসলাম আজীবন জ্ঞানের সাধনায় রত আছেন। তাঁর মতো সাচ্চা মানুষ ও জ্ঞানের সাধককে নিয়ে আমরা গর্ববোধ করছি। অনুষ্ঠানে অতিথি ও আলোচক ছিলেন মীর মাহবুবুল আলম, খসরু পারভেজ, রফিকুল ইসলাম, সিরাজুল মুস্তফা, মুহিউল ইসলাম হিরু, মীর মোরশেদুল হক, মীর সাজ্জাদুল কবির, মীর মো. আবদুল মালেক, মীর মোহাম্মদ এনায়েত উল্লাহ, মীর মোহাম্মদ আবদুল মুহীম। সংবর্ধিত অতিথি ড. মতিউল ইসলামকে ক্রেস্ট ও সম্মাননা প্রদান করেন অতিথিবৃন্দ। খবর বিজ্ঞপ্তির