কমরেড আহম্মদ হোসেনের মত বীরদের সম্মান জানানো প্রয়োজন

27

গত ২৮ ফেব্রূয়ারি শুক্রবার বিকাল ৩-৩০টায় চেরাগী পাহাড়স্থ কদম মোবারক স্কুল হলে গণমুক্তি ইউনিয়ন চট্টগ্রাম জেলা কমিটির উদ্যোগে জীবন নিবেদিত মুক্তি সংগ্রামী, বীর মুক্তিযোদ্ধা কমরেড আহম্মদ হোসেনের ৪৩তম মৃত্যুদিবসে স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। স্মরণসভায় বামঐক্য ফ্রন্টের কেন্দ্রিয় সমন্বয়ক ও গণমুক্তি ইউনিয়নের আহবায়ক কমরেড নাসির উদ্দীন আহম্মদ নাসু বলনে জাতিগতভাবে আমাদরে বেশ কিছু র্দুলভ অর্জন আছে। যেমন পৃথিবীতে আমরাই দুইবার স্বাধীনতার জন্য লড়াই করেছি। ভাষার জন্য জীবন দিয়েছি। কমরেড আহম্মদ হোসেন তিনি সংগ্রামে অংশগ্রহণ করছেনে। ব্রিটিশ শাসন আমলে ব্রিটিশ এয়ার র্ফোস থেকে পালিয়ে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর নেতৃত্বাধীন আজাদ ফৌজে যোগ দেন।একাত্তরে তাঁর নেতৃত্বেই পটিয়ায় প্রথম মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়। মুক্তিযুদ্ধ এখনো শেষ হয়নি। তাইতো তিনি আমৃত্যু মুক্তি সংগ্রামে অবিচল ছিলেন। সত্যিকারে মুক্তি অর্জন হচ্ছে শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা ছাড়া মুক্তিযুদ্ধের শেষ হয়না, তা তাঁর ভালোই জানা ছিল। আজ আমরা গভীর সংকটকাল অতিক্রম করছি, এতো সংগ্রাম আর রক্তে কোনো দেশে উন্নয়নের নামে সুন্দরবনসহ দেশেও মানুষের সম্পদ র্স্বাথ ধ্বংস করা হচ্ছে। কেউ আজ নিরাপদ নয়। পুরো দেশটাই যেন সন্ত্রাস ও ধর্ষকদের সর্গরাজ্যে পরিনত হয়ছে। নৈতিকমূল্যবোধ আজ ভয়ানকভাবে অধঃপতিত, এই সময়ে আহম্মদ হোসনের মত বীরদের বেশি বেশি করে প্রদীপ্ত করা জরুরি প্রয়োজন। কমরেড আহম্মদ হোসনদের মত বীরদের স্মরণ ও স্মৃতিচারণের মধ্য দিয়ে গড়ে উঠতে পারে সাহসী প্রজন্ম। গণমুক্তি ইউনিয়ন চট্টগ্রাম জেলা সমন্বয়ক কমরেড রাজা মিঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত স্মরণ সভায় আরও আলোচনা করনে মাওলানা ভাসানী ফাউন্ডশেনরে সভাপতি শ্রমিকনেতা সিদ্দীকুল ইসলাম, পরিবাররে পক্ষে গণি হোসেন. গাফফার খান, রফিক আহম্মদ, জামাল উদ্দিন লাল, শিক্ষক নেতা শহীদুল ইসলাম প্রমুখ। সভা পরিচালনা করেন আবুল কালাম আজাদ। বিজ্ঞপ্তি