‘এই প্ল্যাটফর্মটা যে আমরা পাচ্ছি, এটা সৌভাগ্য’

20

‘এটা খুবই ভালো উদ্যোগ। আমরা যারা শাস্ত্রীয় নৃত্য চর্চা করি, আমাদের মঞ্চে পরিবেশনার সুযোগ খুব একটা আসে না। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ৪-৫ মিনিটের বিভিন্ন গান বা মিউজিক পিসের সঙ্গে নাচ পরিবেশন করতে হয়। এত কষ্ট করে, সাধনা করে যে নাচটা আমরা শিখি সেটা দেখানোর কোনো প্ল্যাটফর্ম নেই বললেই চলে। এটা তো সত্য যে, শাস্ত্রীয় নৃত্য ছাড়া অন্য কোনো নৃত্যের চর্চা সঠিক হয় না। তাই আমি আনন্দিত ‘নৃত্যনন্দন’ আমাদের এই সুযোগটা করে দিচ্ছে।
এই প্ল্যাটফর্মটা যে আমরা পাচ্ছি, এটা আমাদের সৌভাগ্য। এভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে আমি নিশ্চিত আমাদের শাস্ত্রীয় নৃত্য চর্চা অনেকদূর এগিয়ে যাবে। আরেকটা বিষয় হচ্ছে, নাচ নিয়ে যত যাই কিছুই করি না কেন, বছরের শেষটায় যে আমার ভালোবাসার কত্থক নৃত্যকে আমি মঞ্চে দর্শকদের কাছে উপস্থাপন করতে পারছি। আর এটা যে আমার কাছে কতটা আনন্দের, সেটা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। আমি আজীবন কৃতজ্ঞ থাকব ‘নৃত্যনন্দন’ এবং শর্মিলা মাসীর কাছে। ২০২০ সালেও যেন শাস্ত্রীয় নৃত্য চর্চাটা এগিয়ে নিতে পারি— সবার কাছে এই আশীর্বাদ চাচ্ছি।’